1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সাফ মহিলা চ্যাম্পিয়নশীপ বিজয়ী জাতীয় ফুটবল দলের পাহাড়ি কৃতি ফুটবলারদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে পার্বত্য উপদেষ্টা প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল নিয়ে ডিআরইউ’র উদ্বেগ জনতার তোপের মুখে শেরপুরে হাসপাতাল ছেড়ে পালালেন তত্ত্বাবধায়ক শেষ মুহূর্তের গোলে বাংলাদেশের রুদ্ধশ্বাস জয় প্রতিবেশীদের স্বার্থের কারণে রোহিঙ্গা সংকট দীর্ঘায়িত হচ্ছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা পটুয়াখালী গলাচিপে আবাসিক এলাকায় প্লাস্টিক রিসাইক্লিং কারখানা বন্ধের দাবি হাসিনার আমলে যারা নির্বাচন করেনি, তাদের নিয়ে সরকার গঠন করবে বিএনপি: বরকত উল্লাহ বুলু গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ গড়তে অন্তর্বর্তী সরকারকে যুক্তরাজ্যের সমর্থন কুমিল্লায় স্বেচ্ছাশ্রমে রাস্তা পরিষ্কার করলেন তরুণরা রাষ্ট্র সংস্কারই এই সরকারের প্রধান চ্যালেঞ্জ: প্রধান উপদেষ্টা

রুপগঞ্জে গোলাম দস্তগীর গাজীর বিপক্ষে ভোট দিলে রাজাকার হিসেবে চিহ্নিত করা ঘোষণা

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ৮০ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : নারায়ণগঞ্জ -১ রুপগঞ্জের চানপাড়ার সপনা আক্তার নামে এক নারী স্থানীয় সংসদ সদস্য বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর এক পথসভায় বলেছেন, যেভাবে আমাদের নেতারা দিকনির্দেশনা দিয়েছে আমরা সেই ভাবে কাজ করব। আমাদের কেন্দ্রের হচ্ছে গাজী বিশ্ববিদ্যালয়, এখানে ২ হাজার ৯৮৫ ভোট আছে। এখান থেকে দশটা ভোট যাতে কোন দিকে না যায় আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করব। আমাদের এখান থেকে যদি দশটা ভোট অন্যদিকে যায় নির্বাচনের পর ওই দশজন কে বিএনপি রাজাকারকে আমরা চিহ্নিত করব। সপনা আক্তারের ফেসবুকে দেওয়া ভিডিও থেকে একথা জানা যায়।

খোজ নিয়ে জানা গেছে, কাইতপাড়া ইউনিয়নের শম্পা আক্তার রাজনীতিতে আসার আগে ২০০৮ সালে মনোরঞ্জন ভিসায় পারি জামাই দুবাইয়ে। সেখান থেকে ২০১২ সালে ফিরে আসে বাংলাদেশে। রূপগঞ্জের সংসদ সদস্য বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর সঙ্গে রাজনীতি শুরু করে। সেখান থেকে পরিচয় হয় রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামের সঙ্গে। এলাকায় তাকে মাদম সম্রাজ্ঞি হিসেবে পরিচিত। তার দুই ভাই বোনকে দিয়ে গড়ে তুলেছেন মাদক সাম্রাজ্য। শম্পা আক্তারের বড় বোন সুরমা আক্তার এলাকায় মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত। তার বিরুদ্ধে আছে মাদকের বেশ কিছু মামলা। এসব মামলায় গ্রেফতার হয়েছে কয়েকবার। কিন্তু সহজেই সপনা আক্তারের মাধ্যমে গোলাম দস্ত থেকে গাজী ও রংধনুর চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামের হস্তক্ষেপে ছাড়া পেয়েছে বারবার।
সপনা আক্তারের ছোট ভাই মাইনুদ্দিন এলাকার সিচকে চুরি থেকে শুরু করে এখন মাদক ব্যবসা করে বনে গেছেন অর্থের মালিক। মাইনুদ্দিনের বিরুদ্ধে আছে বেশ কিছু মাদক ও ডাকাতির মামলা। শম্পা আক্তারের ছোট ভাই মইনুদ্দিন এলাকায় কয়েক দফা মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মারামারিতে জড়ানোর ঘটনায় হাওয়া মামলায় গ্রেফতার হয়। কিন্তু বারবারই শম্পা আক্তার গোলাম দস্তগীর গাজী ও আন্ডার রফিকের সহায়তায় তাদেরকে জেল থেকে বের করে। জেল থেকে বেরিয়ে আবারো এসব মাদক অপকর্মে জড়িয়ে পড়ে তারা। শম্পা আক্তারের বাবা সাত্তার পাগলা এলাকায় ছিলেন পকেটমার। সারাদিন গাঁজা খেতেন তিনি
সপনা আক্তারের নিজের ঘরের মধ্যে ফেন্সিডিল খেলে প্রতিজনের জন্য তাকে দিতে হয় ১৫০ টাকা। প্রতিদিন শতশত মাদকসেবী তার বাড়িতে সারারাত ভীড় জমায়। আর মাদক থেকে কমিশনের টাকা যায় স্থানীয় সংসদ সদস্য বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর পকেটেও। স্থানীরা বলছে, টাকা তোলেন গাজীর ছেলে গোলাম মোস্তফা পাপ্পা।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com