1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
খেলাধুলাকে তৃনমুল পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে চাই : আমিনুল হক ফরিদপুর জেলা পুলিশের ক্ললেস হত্যা মামলার আসামি ও ব্যাটারি উদ্ধার সংক্রান্ত প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠিত গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে বিএনপি’র চেয়ারম্যান তারেক রহমান কতৃক রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ গাইবান্ধায় প্রিপেইড মিটার গ্রাহকদের চরম আপত্তির মুখেও নির্বাহী প্রকৌশলীরা অতি উৎসাহী! পার্বত্য চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে বাঁশ হবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান-উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিকের ৫ দিনের নারী শিল্প উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ বাংলাদেশের ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের পুরাতন মালিক মালিকানা ফেরত নিতে চান টাঙ্গাইলে কালিহাতী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে উৎসবমুখর বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত আনসার বাহিনীকে আরো প্রশিক্ষিত করে দেশের উন্নয়নে কাজে লাগানো হবে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কুমিল্লা জজ কোর্টের নতুন ভিপি কৌশলী হলেন দাউদকান্দির জাকির হোসেন পাটোয়ারী

রেকর্ড বৃষ্টিপাতে বিপর্যস্ত ভারতের উত্তরাঞ্চল : মৃত্যু ১৪৫

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৪ জুলাই, ২০২৩
  • ১০৪ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: প্রবল বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত প্রায় গোটা উত্তর ভারত। প্লাবন ও ধসে মারাত্মক দুর্ভোগে হিমাচল প্রদেশ ও উত্তরাখণ্ড। আবহাওয়া অফিসের (আইএমডি) পূর্বাভাস মতে, এই দুই রাজ্যে এখনই দুর্ভোগ কমছে না। ১৭ জুলাই পর্যন্ত ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা উত্তরাখণ্ডে। তাই জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কতা। ওই দুই রাজ্যে আটকে আছে বহু পর্যটক।

বৃষ্টির কারণে প্লাবন ও দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত উত্তর-পশ্চিম ভারতে মৃত্যু হয়েছে ১৪৫ জনের। বেহাল রাজধানী দিল্লি। বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল সেনাবাহিনীর সাহায্য চেয়েছেন।

গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে সব থেকে বেশি মৃত্যু হয়েছে হিমাচল প্রদেশে। সেখানে মারা গেছে ৯১ জন। বৃষ্টির কারণে উত্তর প্রদেশে মারা গেছে ১৪ জন, উত্তরাখণ্ডে ১৬, পাঞ্জাবে ১১ আর হরিয়ানায় ১৬ জন।

উত্তরাখণ্ডে ১৭ জুলাই পর্যন্ত ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। দেহরাদূনে আবহাওয়া দফতরের প্রধান বিক্রম সিংহ বলেন, ‘হরিদ্বার, পাউরি গাঢ়োয়ালে বৃষ্টির প্রভাব সব থেকে বেশি পড়তে পারে। ১৬ জুলাই বৃষ্টির তীব্রতা বাড়তে পারে। মানুষকে আরো সতর্ক থাকতে হবে।’

বুধবার উত্তরাখণ্ডের রুরকিতে ৩০০ মিলিমিটার, হরিদ্বারের কাছে লাকসারে ২২০ মিলিমিটার, পশ্চিম উত্তর প্রদেশের সম্ভলে ২১২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। বুধবার রুদ্রপ্রয়াগে বৃষ্টি হয়েছে ১০০ মিলিমিটার।

গত ৮ জুলাই থেকে টানা বৃষ্টি শুরু হয়েছে উত্তর-পূর্ব ভারতে। তার জেরে জনজীবন বিপর্যস্ত। এর মধ্যে উত্তরাখণ্ড, হরিয়ানা, হিমাচল প্রদেশে এখনই থামছে না বৃষ্টি। আইএমডি’র বিজ্ঞানী সুরেন্দ্র পাল বলেন, ‘বৃষ্টির তীব্রতা আগের থেকে কমেছে। তবে এখনো থামেনি। প্রবল বৃষ্টিতে মাটি এতটাই নরম হয়ে উঠেছে যে তার পানি ধারণ ক্ষমতা কমে গেছে। সে কারণে বন্যা এবং ধসের আশঙ্কা আরো বাড়ছে। বিশেষত পাহাড়ি এলাকায়।’

ইতোমধ্যে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে দিল্লিতে। লালকেল্লা, রাজঘাট পানিমগ্ন। পানি ঢুকেছে সুপ্রিম কোর্টেও। ১৬ জুলাই পর্যন্ত বন্ধ দিল্লির সব স্কুল। শুক্রবারও দিল্লি এবং আশপাশের এলাকায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

পানির নিচে মুম্বাই শহরের অনেক এলাকা। হিমাচলের লাহৌল, স্পিতিতে পাঁচ দিন আটকে থাকার পর বৃহস্পতিবার উদ্ধার করা হয়েছে ২৫৬ জন পর্যটককে। সাংলা ও কিন্নরে আটকে থাকা ১০০ জন পর্যটককে হেলিকপ্টারে করে তুলে আনা হয়েছে।

১৭ জুলাই থেকে আবারো মধ্যপ্রদেশে বৃষ্টি বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিসে। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, ১৬ জুলাই উত্তর পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের উপর ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হতে পারে। সেইসাথে নতুন করে পশ্চিমী বাতাসের কারণে আগামী দিনে হিমালয়ের পার্বত্য অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে। সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com