রবিবার এক অফিস আদেশে এই অনুমতি দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর (ডিজিএইচএস)।
ডিজিএইচএস ওই আদেশে জানায়, যাদের মধ্যে কোভিড-১৯ এর উপসর্গ এবং গত ১৪ দিনের মধ্যে যারা কোভিড-১৯ পজিটিভ রোগীর সংস্পর্শে এসেছেন তাদের ক্ষেত্রে র্যাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষা প্রযোজ্য হবে।
এক্ষেত্রে এসব বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো দুটি কোম্পানির র্যাপিড অ্যান্টিজেন কিট ব্যবহার করতে পারবে। তার মধ্যে একটি হলো দক্ষিণ কোরিয়ার এসডি বায়োসেনসর আরেকটি হলো যুক্তরাষ্ট্রের প্যানবায়ো।
র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টের প্রতিটি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ খরচ ৭০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বিশেষ ক্ষেত্রে বাসা থেকে নমুনা সংগ্রহে অতিরিক্ত ৫০০ টাকা এবং একই পরিবারের একের বেশি সদস্যের নমুনা সংগ্রহের ক্ষেত্রেও চার্জের পরিমাণ ৫০০ টাকার বেশি হবে না বলে জানিয়েছে ডিজিএইচএস।