1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ফারুক গ্রেফতার বৃহত্তর কুমিল্লা সমিতি, ঢাকার নতুন কমিটি সভাপতি মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক লায়ন মো. এমরানুল হক সালমা হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার আওয়ামী স্বৈরাচারের দোসররা দূর্নীতি করে সেকেন্ড হোম বানিয়ে পালিয়ে আছে : আমিনুল হক শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি করেছে ইন্টারপোল শীতকালীন সাহিত্য উৎসব পল্লী কবি জসীম উদ্দিন পদক ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত ঘুরে আসুন সীতাকুণ্ড গুলিয়াখালী সমুদ্র সৈকতে অপহরণের ২৩ দিনেও মিলেনি মাদ্রাসাছাত্র মোতাসিম বিল্লাহর সন্ধান গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন ‘সামাজিক ন্যায়বিচারে রুবি গজনবী পুরস্কার জিতল নারীপক্ষ “

শাবান মাসের রোজার ফজিলত

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৮ মার্চ, ২০২২
  • ২১৪ বার দেখা হয়েছে

তাই শাবান মাস এলেই রমজানের পবিত্রতার আবহ শুরু হয়ে যায়।

পবিত্রতার সঙ্গে রমজানকে বরণ করে নেওয়ার জন্য পবিত্র হাদিস শরীফে শাবানের বেশ কিছু ফজিলত ও করণীয় বর্ণিত হয়েছে। সেগুলো হলো-
হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, ‘আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে শাবান মাসের রোজা সবচেয়ে বেশি প্রিয় ছিল।
’ – বায়হাকি: ৮৬৯১

হজরত আবু হুরায়রার (রা.) সূত্রে হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বর্ণনা করেন, ‘রমজান ঠিক রাখার জন্য শাবানের চাঁদ গণনা কর। ’ –সুনানে তিরমিযি: ৬৮৭

হজরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) বর্ণনা করেন, একদা মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা হলো- হে আল্লাহর রাসূল! কোন রোজার ফজিলত বেশি? উত্তরে তিনি বললেন, ‘রমজান মাসের সম্মানার্থে শাবান মাসে কৃত রোজার ফজিলত বেশি। আবার জিজ্ঞাসা করা হলো- কোন দানের ফজিলত বেশি? উত্তরে তিনি বললেন, রমজান মাসে কৃত দানের ফজিলত বেশি। ’ –বায়হাকি: ৮৭৮০

হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, ‘আমি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বছরের অন্য কোনো মাসে শাবান মাসের চেয়ে বেশি রোজা রাখতে দেখিনি। শাবান মাসে তিনি প্রায় সারা মাসই রোজা রাখতেন। খুব সামান্য কয়েক দিন বাদ যেত। ’ –সুনানে তিরমিযি: ৭৩৬

হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, ‘আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শাবান মাসের তারিখ এতটাই মনে রাখতেন যতটা অন্য মাসের তারিখ মনে রাখতেন না। শাবানের ২৯ তারিখ চাঁদ দেখা গেলে পরের দিন রমজানের রোজা রাখতেন। আর সেই দিন আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে শাবান ৩০তম দিন পূর্ণ করে রমজানের রোজা শুরু করতেন। ’ –সুনানে আবু দাউদ: ২৩২৭

হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, ‘আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজান মাস ব্যতীত আর কোনো সময় পূর্ণ মাসব্যাপী রোজা রাখতেন না এবং শাবান মাসের চেয়ে বেশি রোজাও অন্য কোনো মাসে রাখতেন না। ’ –সহিহ বোখারি: ১৯৬৯
উপরুক্ত হাদিসসমূহের আলোকে শাবান মাসের কয়েকটি আমল প্রমাণিত হয়। সেগুলো হলো-
১. মনে-প্রাণে অধীর আগ্রহে রমজানের অপেক্ষা করতে থাকা।
২. শাবানের প্রতিদিন চাঁদের তারিখ মনে রাখা, ভুলে না যাওয়া। শাবানের চাঁদের তারিখ হিসাব করে রমজানের অপেক্ষা করা।
৩. শাবানের রোজাকে ভালোবাসা।
৪. যত বেশি সম্ভব শাবান মাসে রোজা রাখা। তবে ২৭ শাবানের পর রোজা রাখা যাবে না।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com