1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:৩১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মৃধাবাড়ি ও শনির আখড়া রোডের বেহাল দশা। রসুল সা এর মিরাজের উপহার। রাজধানীর পল্লবী ৫ নম্বর ওয়ার্ডে শীতার্ত মানুষের মাঝে স্বেচ্ছাসেবকদলের শীতবস্ত্র বিতরণ।। চিরস্থায়ী ঠিকানা কবরস্থানে সমাজসেবক তোফায়েল আহমেদ জুয়েল এর ব্যাতিক্রমধর্মী উদ্যোগ রাজনৈতিক ঐক্যে যাতে ফাটল না ধরে সেদিকে দৃষ্টি রাখার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের প্রতি আহ্বান : সালাউদ্দিন আহমেদ। স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকার রাজনীতি ও দলীয়করণের মাধ্যমে ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করেছে:আমিনূল হক রাস্তার পাশের ঢালু জমি থেকে নিখোজ শিশু সাফওয়ান স্বপনের লাশ উদ্ধার কালিহাতীতে ৪৬তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ ও বিজ্ঞান মেলা ২০২৫-এর শুভ উদ্বোধন ঢাকা-৫ আসনে চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসীদের জায়গা হবে না: নবীউল্লাহ নবী বাংলাদেশে কখনো স্বৈরাচারের স্হান জনগণ মেনে নিবেনা : আমিনুল হক

শামীমাকে আইএস যোদ্ধা হিসেবে সিরিয়ায় পাচার করে কানাডার গুপ্তচর

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ৩১ আগস্ট, ২০২২
  • ১৮৭ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : কানাডার নিরাপত্তা সংস্থার এক গুপ্তচরের বিরুদ্ধে যুক্তরাজ্য থেকে পালিয়ে যাওয়া বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত শামীমা বেগমকে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটে (আইএস) যোগ দেওয়ার জন্য সিরিয়ায় পাচারের দাবি করা হচ্ছে।- খবর বিবিসির।

বিবিসিকে কিছু নথি দেখিয়ে গুপ্তচর দাবি করেছেন, শামীমা বেগমের পাসপোর্টের বিস্তারিত তথ্য কানাডাকে জানিয়েছিলেন এবং অন্যান্য ব্রিটিশ নাগরিককে ইসলামিক স্টেটের হয়ে লড়াই করতে পাচার করেছেন তিনি।

ইসলামিক স্টেটে যোগ দিতে সিরিয়ায় পালিয়ে যাওয়ার পর ব্রিটিশ সরকার শামীমা বেগমের নাগরিকত্ব বাতিল করেছিল। তার আইনজীবীরা ব্রিটিশ সরকারের সিদ্ধান্তটিকে আদালতে চ্যালেঞ্জ করে জানান, শামীমা বেগম পাচারের শিকার হয়েছিলেন।

পূর্ব লন্ডনের তিন স্কুল ছাত্রী শামীমা বেগম, খাদিজা সুলতানা ও আমিরা আবাসি ২০১৫ সালে ইসলামিক স্টেট গোষ্ঠীতে যোগ দিতে সিরিয়ায় পালিয়ে যান। সেসময় শামীমা বেগমের বয়স ছিল ১৫ বছর। অপর দুজনের বয়স ছিল যথাক্রমে ১৬ ও ১৫।

ইস্তাম্বুলের প্রধান বাস স্টেশনে মোহাম্মদ আল রশিদ নামে এক ব্যক্তির দেখা হয়। তিনি তিনজনকে সিরিয়ার ইসলামিক স্টেট নিয়ন্ত্রিত এলাকায় পাঠান।

মোহাম্মদ আল রশিদ সিরিয়ায় লোকজন পাচারের পাশাপাশি কানাডার একটি নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার কাছে তথ্য পাঠাতেন। বিবিসির কাছে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইসলামিক স্টেটকে দমনে জড়িত একটি আন্তর্জাতিক জোটের অন্তর্ভুক্ত একটি সংস্থার ঊর্ধ্বতন এক নিরাপত্তা গোয়েন্দা কর্মকর্তা।

মোহাম্মদ আল রশিদের ওপর আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সংগৃহীত তথ্যসহ তার কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ থেকে সংগৃহীত তথ্যও পেয়েছে বিবিসি। এসব তথ্য থেকে কীভাবে তিনি কাজ করতেন, তার বিশদ একটা ধারণা পাওয়া যায়।

মোহাম্মদ আল রশিদ কর্তৃপক্ষকে জানান, তিনি যাদের সিরিয়ায় পাচার করতে সাহায্য করতেন তাদের তথ্য আবার জর্ডানে কানাডার দূতাবাসে পাঠাতেন।

শামীমা বেগমকে সিরিয়ায় পাচারের কয়েকদিনের মধ্যেই তুরস্কে মোহাম্মদ আল রশিদকে গ্রেফতার করা হয়। তখন তিনি তুরস্কের কর্তৃপক্ষকে জানান, শামীমা বেগম যে পাসপোর্ট ব্যবহার করে ভ্রমণ করছিলেন তিনি সেটির একটি ছবি শেয়ার করেন।

লন্ডনের মেট্রোপলিটন পুলিশ যখন শামীমা বেগমের সন্ধান করছিল, ততদিনে কানাডার নিরাপত্তা সংস্থার হাতে শামীমা বেগমের পাসপোর্টের বিস্তারিত তথ্য চলে গেছে। তবে শামীমা বেগমও ততদিনে সিরিয়ায় পৌঁছে যান।

নথি অনুযায়ী, শামীমাকে সিরিয়ায় পাচারের সঙ্গে যুক্ত ছিল ইসলামিক স্টেটের পাচার নেটওয়ার্কের একটি বড় অংশ। এটি ইসলামিক স্টেটের রাজধানী বলে কথিত রাকা থেকে নিয়ন্ত্রিত হতো।

মোহাম্মদ আল রশিদ ছিলেন এ নেটওয়ার্কের তুরস্কের অংশের সঙ্গে যুক্ত। শামীমা বেগম ও তার দুই বান্ধবীকে সাহায্য করার আট মাস আগে থেকে তিনি ব্রিটিশ নারী-পুরুষ-শিশুদের সিরিয়ায় পাচার করতেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com