1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
জাহাজে ৭ খুনের ঘটনার সুরাহা হবে দ্রুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ময়মনসিংহে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টূর্নামেন্টের উদ্বোধনী খেলা অনুষ্ঠিত ইকরজানা বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে খাবার বিতরন জুলাই অভ্যূত্থানের শহীদ সাগরের মাকে দেবিদ্বার উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে গাভী উপহার প্রিন্সকে দ্রুত গ্রেফতার দাবী: আমাদের কন্ঠ নির্বাহী সম্পাদক-কে হুমকির প্রতিবাদে মৌলভীবাজারে মানববন্ধন *বিপিএলেও রংপুর রাইডার্সের স্পনসর হিসেবে যুক্ত হল ‘গোল্ড কিনেন’* বড়দিন উদযাপন ও শান্তা নিয়ে কিছু কথা ১৮ বছর বয়স হলেই ভাতা পাবেন হিজরা জনগোষ্ঠীর মানুষ সীতাকুণ্ডে খেজুর গাছ থেকে রস নামাতে গিয়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু গাইবান্ধার মহিমাগঞ্জে দীর্ঘ পাঁচ বছর পর আবারও চালু হচ্ছে রংপুর চিনিকল

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলতে আর অপেক্ষা নয় : ইউনিসেফ-ইউনেস্কো

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ১২ জুলাই, ২০২১
  • ২০৯ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : করোনার (কোভিড-১৯) প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর ১৮ মাস পেরিয়ে গেছে। এতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় লাখ লাখ শিশুর পড়াশোনা ব্যাহত হচ্ছে। বিষয়টি জানিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ইউনিসেফ-ইউনেস্কো।

সোমবার ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক হেনরিয়েটা ফোর ও ইউনেস্কোর মহাপরিচালক অড্রে অ্যাজুল এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, ‘আজ পর্যন্ত বিশ্বের ১৯টি দেশে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় বন্ধ রয়েছে। এর ফলে ১৫ কোটি ৬০ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এটা চলতে পারে না। বন্ধের ক্ষেত্রে স্কুলগুলো সবার শেষে এবং পুনরায় খোলার ক্ষেত্রে সবার আগে থাকা উচিত।’

এতে বলা হয়, ‘সংক্রমণ সীমিত পর্যায়ে রাখার প্রচেষ্টায় সরকারগুলো অনেক সময়ই স্কুল বন্ধ করে দিয়েছে এবং দীর্ঘকাল ধরে সেগুলো বন্ধ রেখেছে, এমনকি মহামারিজনিত পরিস্থিতি যখন এটা দাবি করে না তখনো। প্রায়ই এই ব্যবস্থাগুলো শেষ পদক্ষেপ হিসেবে নেওয়ার বদলে প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে নেওয়া হয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে স্কুলগুলো বন্ধ রাখা হলেও বার ও রেস্তোরাঁগুলো খোলা ছিল।’

‘স্কুলে যেতে না পারার কারণে শিশু এবং তরুণ জনগোষ্ঠী যে ক্ষতির সম্মুখীন হবে তা হয়তো কখনোই পুষিয়ে নেওয়া যাবে না। শেখার ক্ষতি, মানসিক সংকট, সহিংসতা ও নির্যাতনের সম্মুখীন হওয়া থেকে শুরু করে স্কুলভিত্তিক খাবার ও টিকা না পাওয়া বা সামাজিক দক্ষতার বিকাশ কমে যাওয়া-শিশুদের ক্ষেত্রে তাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের পাশাপাশি তাদের শিক্ষাগত অর্জন এবং সামাজিক সম্পৃক্ততায় এর প্রভাব পরিলক্ষিত হবে।’

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বাবা-মা এবং যত্নকারীদেরও সমপরিমাণ ক্ষতির ভার বইতে হচ্ছে। শিশুদের ঘরে থাকা বিশ্বজুড়ে বাবা-মায়েদের বাধ্য করছে তাদের চাকরি ছেড়ে দিতে, বিশেষ করে এমন দেশগুলোতে যেখানে পরিবারিক ছুটির নীতিমালা নেই বা সীমিত। এ কারণেই ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হয়ে শিক্ষা গ্রহণের জন্য স্কুলগুলো পুনরায় চালু করার ক্ষেত্রে অপেক্ষা করা যায় না। এটি সংক্রমণের ঘটনা শূন্যের কোঠায় যাওয়ার অপেক্ষায় থাকতে পারে না। এটি সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত যে, সংক্রমণের প্রধান চালিকাশক্তিগুলোর মধ্যে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো নেই।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে উপযুক্ত প্রশমন কৌশল অবলম্বনের মাধ্যমে স্কুলগুলোতে কোভিড-১৯ সংক্রমণের ঝুঁকি সামাল দেওয়া সম্ভব। স্কুল খুলে দেওয়া বা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ঝুঁকি বিশ্লেষণের ভিত্তিতে এবং যে কমিউনিটিতে স্কুল অবস্থিত সেখানকার মহামারি পরিস্থিতি বিবেচনা করে নেওয়া উচিত।’

তারা বলেন, ‘স্কুলগুলো পুনরায় চালুর ক্ষেত্রে সব শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর টিকা দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করা যায় না। বৈশ্বিক পর্যায়ে টিকা ঘাটতি নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোকে বিপর্যয়ের মুখে ফেলেছে। এ অবস্থায় টিকাদানের ক্ষেত্রে সম্মুখসারির কর্মী ও মারাত্মক অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীকে অগ্রাধিকার প্রদান অব্যাহত থাকবে। স্কুলে প্রবেশের আগে টিকাদান বাধ্যতামূলক না করাসহ সব স্কুলের উচিত যত দ্রুত সম্ভব ব্যক্তিগতভাবে স্কুলে উপস্থিত হয়ে শিক্ষার্থীরা যাতে কোনো ধরনের বাধা ছাড়াই শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে সে ব্যবস্থা করা।’

‘আগামী ১৩ জুলাই অনুষ্ঠেয় গ্লোবাল এডুকেশন বৈঠককে সামনে রেখে আমরা সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী ও সরকারগুলোর প্রতি অনুরোধ জানাই, যাতে প্রজন্মগত বিপর্যয় এড়াতে নিরাপদে স্কুলগুলো খুলে দেওয়াকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়’,- বলা হয় বিবৃতিতে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com