1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বিগত দিনের ভঙ্গুর শিক্ষাব্যবস্থা দেশের শিক্ষা খাতকে ধ্বংস করে দিয়ে গেছে : উপাচার্য ড. এএসএম আমানুল্লাহ ডেঙ্গু আক্রান্তে আজও ১০ জনের মৃত্যু, নতুন সনাক্ত ৮৮৬ ছাত্র-জনতার ওপর একাই ২৮ গুলি ছোড়া তৌহিদুল গ্রেফতার লক্ষ্মীপুরে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে নাগরিক প্লাটফর্ম এর জেলা কমিটি পুনর্গঠন মানুষকে সম্মান দিতে পারেননি বলেই শেখ হাসিনা পালিয়েছেন, লক্ষ্মীপুরে এ্যানি চৌধুরী যখন কোন কিছু বিনামূল্যে পাওয়া যায়, বুঝে নিও তার জন্য অনেক বড় মূল্য দিতে হবে দেশের সংকট সমাধানে দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন: তারেক রহমান সহনশীল রাখার চেষ্টা করা হবে রোজায় বাজার: বাণিজ্য উপদেষ্টা জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের পরামর্শ

শিশুর দাঁতের যত্ন কীভাবে করবেন?

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ২২৬ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : অনেকে জিজ্ঞেস করেন, শিশুদের দাঁত কখন থেকে ব্রাশ করব? একটি নাকি কয়েকটি ওঠার পর ব্রাশ করাব? আসলে মায়ের গর্ভে থাকা অবস্থাতেই শিশুর দাঁতের যত্ন শুরু করা উচিত।

গর্ভকালীন মায়েরা অনেক ধরনের ওষুধ খেয়ে থাকেন। এর মধ্যে কিছু ওষুধ গাইনি চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া উচিত নয়। কারণ এসব ওষুধের কিছু রয়েছে, যা শিশুদের দাঁতের সমস্যা করে থাকে। এসব ওষুধ দাঁতের সাথে মুখেরও ক্ষতি করে।

এ বিষয়ে বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমইউ) অর্থোডন্টিস্ট বিভাগের আবাসিক সার্জন ডা. ফারিয়া তাবাসসুম তন্বী।

অনেক সময় দেখা যায়, গর্ভকালীন সময় ঘনঘন এক্স-রে করা হয়। এক্স-রের প্রভাব গর্ভের সন্তানের ওপর পড়ে। মায়ের ওষুধ সেবনের প্রভাবে এমন শিশু আমাদের কাছে আসে, যখন তাদের দাঁতে অস্ত্রোপচার পর্যন্ত করতে হয়।

শিশু জন্মের পর ছয় মাস বয়সে প্রথম দাঁত আসে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এ সময় কম-বেশি হতে পারে। সন্তানের প্রথম দাঁত ওঠা প্রত্যেক মা-বাবার জন্য অনেক আনন্দের। শিশুকে ফিডারে দুধ খাওয়ালে ফিল্ডারের নিপলের চাপে তার মাড়ি উঁচু হয়ে যায়। অনেক সময় শিশুরা মুখে আঙুল দিয়ে থাকে। এতে দাঁত উঁচু-নিচু হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। মুখে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হতে পারে আঙুল ও ফিডার ব্যবহারে।

এজন্য দুধ খাওয়ানোর পরপরই বাচ্চার মুখটা পরিষ্কার করে দিতে হবে। একটি আঙুলে পরিষ্কার সুতি কাপড় নিয়ে মুখ পরিষ্কার করে দিতে হবে। ফিডারের পরিবর্তে শিশুদের চামচ দিয়ে দুধ খাওয়ানো বেশি ভালো। এখন ভালো মানের ফিঙ্গার ব্রাশ পাওয়া যায়। এগুলো দিয়েও শিশুর মুখ ও দাঁত পরিষ্কার করা যেতে পারে।

শিশুরা ব্রাশ করার ক্ষেত্রে পেস্ট ব্যবহার করতে পারবে। তবে তা কম নিতে হবে। শিশুদের জন্য আলাদা টুথপেস্ট বাজারে রয়েছে। কখনো বড়দের টুথপেস্ট দিয়ে শিশুদের দাঁত ব্রাশ করানো যাবে না।

শিশুদের দুধ দাঁত পড়ে স্থায়ী দাঁত ওঠে। অনেক ক্ষেত্রে শিশুদের দুধ দাঁত কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত (ক্ষয়) হলে ফেলে দিতে বলেন অভিভাবকরা। এটি করা যাবে না। প্রত্যেকটি দাঁত ওঠার এবং পড়ে যাওয়ার নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। তার আগে দুধ দাঁত ফেলা হলে, স্থায়ী দাঁত উঠলে আঁকাবাঁকা হবে। বরং দাঁত ক্ষয় হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং ফিলিং করে দিতে হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com