বগুড়া জেলা পতিনিধি : বগুড়া শেরপুরের ভবানীপুরের আম্বইল,বালেন্দা,গোঁড়তা ও ভাদড়া গ্রামবাসী ও আদিবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ৬০ জন আহত হয়েছে। আহতদের শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
রবিবার(০৮ ডিসেম্বর) গ্রামবাসী নিজেদের জমিতে চাষাবাদের জন্য গেলে আদিবাসীরা বাধা দেয় এবং উভয় পক্ষের মধ্যে মারামারীর এক পর্যায়ে জসীম উদ্দিন সরকার (৫০), হায়দার আলী (৪৫), মিলন সরকার(১৭),ফারুক হোসেন(৩৮),আছাবুদ্দৌলা (৩৮),টুটুল হোসেন (৩২), নুরুন্নবী সরকার(৩২),আবু সাইদ (৩২),ফজলুল হক (৪৮),জুয়েল রানা (৩৮),ফজলুল হক (৩৮),জুয়েল রানা (৩৮),নুর হোসেন (৩৮),আব্দুল বারীক (৫১),লিটন হোসেন (২৮),তরিকুল ইসলাম (৩৪), আদিবাসীরা হলেন- তিখনা(৫০), রিপন (১৮),সুখী রানী(৩৫),কাদু শিং (৬০), মিনা রানী (৩৫),পোলান (১৮),প্রদীপ(৩৮),দিলিপ(৪০),শুসিল (৬০),রত্না (২৫), সোহাগী(২৫),হৃদয়(২৫),মালতি(৬০),আকাশ (১৮),নাদু(৫৫), প্রবীর(২২) সহ প্রায় ৬০ জন লোক আহত হয়েছে।
গ্রামবাসীরা জানান, মোঃ সোলাইমান আলীর ৪ বিঘা জমিতে সকালে ধানের চারা লাগাতে গেলে আদিবাসীদের বাধার সম্মূখীন হয় এবং মারামারীর ঘটনা ঘটে।
আদিবাসীরা জানান, গতকাল ইউএনওর সাথে মিটিং ছিল তারা কোনো কিছু না মেনে ধান চাষ করতে যায়। বর্ত মান অবস্থা উত্তেজনা বিরাজ করছে।
এ সময় আদিবাসীরা কালিতলা অবস্থান করছে এবং গ্রামবাসী আম্বইল স্কুল মাঠে অবস্থান করছে।
এ ব্যাপারে শেরপুর ধানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আতাউর রহমান খোন্দকার জানান,পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আছে এবং উল্লেখিত এলাকায় পুলিশ নিয়োজিত আছে।