1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বাংলাদেশী পাসপোর্টে “ইসরায়েল ব্যতীত” শর্ত পুনর্বহাল বাংলাদেশ সফরে যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য দূত: ইউনিলিভার বাংলাদেশের ঐতিহ্য উদযাপন বাজারে আসছে আইপি৬৯-রেটেড’ স্মার্টফোন রিয়েলমি ‘সি৭৫এক্স’ ইনফিনিক্স নোট ৫০ সিরিজ এখন বাংলাদেশে, মিলবে এআই প্রযুক্তি ও কিস্তিতে কেনার সুযোগ মোহনগঞ্জ উপজেলা জমিয়তের কাউন্সিল অনুষ্ঠিত কেন্দুয়ায় বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন রাজশাহী মহানগরীর পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত ঈদুল ফিতরে ২১ হাজার উদ্যোক্তাকে ডিজিটাল রূপান্তরে সহায়তা করলো জাতিকইজি *বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে বৈশাখী মেলা* কাপ্তাই থেকে সরকারের রাজস্ব বাড়ুক সেটা আমি চাই-উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

সন্তান জন্মদানে সর্বোচ্চ কতবার সিজার করা নিরাপদ

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১ এপ্রিল, ২০২২
  • ১৯৮ বার দেখা হয়েছে
সন্তান জন্মদানে সর্বোচ্চ কতবার সিজার করা নিরাপদ
Mother giving birth to a baby. Newborn baby in delivery room. Mom holding her new born child after labor. Female pregnant patient in a modern hospital. Parent and infant first moments of bonding.

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : আজকাল নরমালের চাইতে সিজারে ডেলিভারির হওয়ার সংখ্যা বেশি। এর সিজারে ডেলিভারির সুবিধার পাশাপাশি রয়েছে বেশ কিছু অসুবিধাও। তাইতো সিজার নিয়ে সবার মনে প্রশ্নেরও শেষ নেই। বেশিরভাগের প্রশ্ন সর্বোচ্চ কতবার সিজার করা নিরাপদ।

যদি আপনার সুস্থ বাচ্চা থাকে, তাহলে দুটি বাচ্চা সিজারে নিয়েছেন যথেষ্ট। বাচ্চা ছেলে না মেয়ে এর মধ্য দিয়ে কিন্তু সন্তানের সংখ্যা বাড়ানো যাবে না।

এ বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিশেষজ্ঞ ডা. দীনা লায়লা হোসেন।

তিনি বলেন, হয়তো আপনার বাচ্চার সমস্যা রয়েছে কিংবা আপনার এটা দ্বিতীয় বিয়ে- এ সব ভিন্ন গ্রাউন্ডে যদি বাচ্চার প্রয়োজন হয়, তবে তিনবার, চারবার কিংবা পাঁচবার পর্যন্ত সিজার করা যায়।

প্রতিবার সিজারের সঙ্গে সঙ্গে ঝুঁকি কিন্তু বাড়ে। সিজার করলে সাধারণত কী হয়? একটা জায়গা কাটা হয়। বাচ্চাটাকে বের করা হয় কেটে। এক্ষেত্রে দেখা যায় যে, দ্বিতীয় বাচ্চাটা যখন আসবে, জরায়ু যখন বড় হতে থাকবে, তখন কাটা জায়গাটাতে টান পড়ে।

এক্ষেত্রে সিম্পটম অনুসারে ডাক্তারের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নিতে হবে। বড় সমস্যা হলো জরায়ু ফেটে যায়। এক্ষেত্রে বাচ্চার জীবন যায়, মায়ের জীবন ঝুঁকিতে পড়ে।

একবার সিজার হলে, পরবর্তীতে সিজারে ডেলিভারির আশঙ্কা বাড়ে। প্রথম বাচ্চা সিজারে ডেলিভারি হওয়ার পর, পরেরটার নরমাল ডেলিভারি হওয়ার আশঙ্কা কমে।

সিজারের ক্ষেত্রে মায়ের রক্ত নিতে হয়। রক্তের মাধ্যমে বিভিন্ন ঝুঁকি বাড়ে। সব থেকে বড় বিপদ হচ্ছে, গর্ভফুল। জরায়ুর মুখের দিকে বাচ্চা থাকে। জরায়ুতে ফুল থাকে। যখন সিজার করা হয়, তখন দেখা যায় কাটা জায়গাটায় ফুলটা বসে। মুহূর্তের মধ্যে অনেক রক্ত বের হয় মায়ের। তখন মাকে বাঁচানোর অনেক বেশি কঠিন হয়ে যায়।

অনেক ক্ষেত্রেই মায়ের আইসিইউ (নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র) সেবার প্রয়োজন হয়। অনেকেই ফিরে আসেন না আইসিইউ থেকে। এজন্য আপনাদের জন্য বলবো, এক্ষেত্রে কেবল প্রয়োজন হলে বাচ্চা নেবেন। সূত্র: ডক্টর টিভি

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com