1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৪০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সাফ মহিলা চ্যাম্পিয়নশীপ বিজয়ী জাতীয় ফুটবল দলের পাহাড়ি কৃতি ফুটবলারদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে পার্বত্য উপদেষ্টা প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল নিয়ে ডিআরইউ’র উদ্বেগ জনতার তোপের মুখে শেরপুরে হাসপাতাল ছেড়ে পালালেন তত্ত্বাবধায়ক শেষ মুহূর্তের গোলে বাংলাদেশের রুদ্ধশ্বাস জয় প্রতিবেশীদের স্বার্থের কারণে রোহিঙ্গা সংকট দীর্ঘায়িত হচ্ছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা পটুয়াখালী গলাচিপে আবাসিক এলাকায় প্লাস্টিক রিসাইক্লিং কারখানা বন্ধের দাবি হাসিনার আমলে যারা নির্বাচন করেনি, তাদের নিয়ে সরকার গঠন করবে বিএনপি: বরকত উল্লাহ বুলু গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ গড়তে অন্তর্বর্তী সরকারকে যুক্তরাজ্যের সমর্থন কুমিল্লায় স্বেচ্ছাশ্রমে রাস্তা পরিষ্কার করলেন তরুণরা রাষ্ট্র সংস্কারই এই সরকারের প্রধান চ্যালেঞ্জ: প্রধান উপদেষ্টা

সাড়ে ১৩ কেজির ভোল মাছ লক্ষাধিক টাকায় বিক্রি

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ১৬৬ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: বাগেরহাটে ১৩ কেজি ৫০০ গ্রাম ওজনের জাভা ভোল মাছ বিক্রি হয়েছে এক লাখ ৮ হাজার টাকায়। রোববার সকালে বাগেরহাটের সামুদ্রিক মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র কেবি বাজারে ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা মণ দরে মাছটি বিক্রি হয়।

এর আগে বরগুনা জেলার মৎস্য ব্যবসায়ী মাসুম কোম্পানির একটি ট্রলার বাজারে মাছটি নিয়ে আসে। কেবি বাজারের আড়তদার অনুপমের ঘরে মাছটি ডাক দেওয়া হয়। উন্মুক্ত ডাকে স্থানীয় ক্রেতা আল আমিন হাজী মাছটি ক্রয় করেন।

আড়তদার অনুপম বলেন, মাসুম কোম্পানির জেলেরা মাছটি আড়তে নিয়ে আসেন। ১৩ কেজি ৫০০ গ্রাম ওজনের মাছটি এক লাখ টাকায় বিক্রি করা হয়।

মাছটির ক্রেতা আল আমিন হাজী বলেন, এই মাছটি চট্টগ্রামের এক ব্যবসায়ীর কাছে পাঠাব। এই মাছগুলো অনেক দামে বিক্রি হয়। এটি যদি ৩০ কেজি ওজন হতো, তাহলে অন্তত ১৫ থেকে ২৫ হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি হতো। যতদূর শুনেছি এই মাছের পেটের মধ্যে যে পুটকা (প্যাটা/বালিশ) থাকে তা খুব দামি। এটি দিয়ে ওষুধ বানানো হয়।

আল আমিন হাজী আরও বলেন, যতদূর জেনেছি এই মাছটি খোলা বাজারে টুকরো করে ৭ থেকে ৯শ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। তবে এর আলিশ প্রসেসিং করে অনেক বেশি দামে বিক্রি হয়।

জাবা ভোল বা সোনা ভোলের বিজ্ঞানসম্মত নাম ‘প্রোটোনিবিয়া ডায়াকানথুস’। ইন্দোনেশিয়া, তাইল্যান্ড, হংকং, সিঙ্গাপুর এবং মালয়েশিয়া- এসব দেশে এই মাছের চাহিদা খুব বেশি।

এ মাছের ঔষধি গুণ থাকাতেই এর মূল্য এত বেশি। মাছ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ওষুধ উৎপাদন সংস্থাগুলো এই মাছ কিনে নেয়। তারপর এর দেহের প্রায় প্রতিটি অংশ দিয়েই তৈরি হয় ওষুধ। এ মাছের বায়ু পটকা দিয়ে কিডনির নানা রোগ নিরাময়ের ওষুধ তৈরি হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com