1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ০২:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর করে প্রজ্ঞাপন জারি সাধারণ মানুষ খাদ্যের নিশ্চয়তা ও জীবনের নিরাপত্তা চায়: চরমোনাই পীর জাতীয় প্রেসক্লাবের ৩৭ সাংবাদিকের সদস্যপদ স্থগিত ডেঙ্গু আক্রান্তে আজ ৬ জনের মৃত্যু, নতুন ভর্তি ১০৮৩ আমাদের সাহায্য করার চেষ্টা থেমে গেলে চলবে না: তারেক রহমান হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবতে পারেন, কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন: ড. ইউনূস ৪৪তম বিসিএসে ৪ হাজার জনের মৌখিক পরীক্ষা বাতিল আগামী মার্চ-এপ্রিলে নির্বাচন দিতে হবে : এ্যানি কখন নির্বাচন দেওয়া হবে, জানালেন উপদেষ্টা নাহিদ পুলিশ ভেরিফিকেশনের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক পরিচয় বিবেচনা করা হবে না- পুলিশ সংস্কার কমিশন চেয়ারম্যান

সেই শিক্ষিকার মৃত্যুর খবরে যা বললেন সাবেক স্বামী

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট, ২০২২
  • ২০৫ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : কলেজশিক্ষিকা খাইরুন নাহারের মৃত্যু মেনে নিতে পারেননি সাবেক স্বামী জহুরুল ইসলাম বাবলু। তিনি বলেন, আমার সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিল না। কিন্তু ছেলেদের সঙ্গে তো ছিল। আমি যেন তাদের মায়ের অভাব পূরণ করতে পারি- এজন্য দোয়া করবেন।

সহপাঠীর সঙ্গে প্রথম বিয়ে হয় নাটোরের সেই কলেজশিক্ষক খায়রুন নাহারের। যদিও বন্ধুত্ব থেকে তাদের প্রেম হয়েছিল। চার বছর প্রেমের পর সংসার গড়েছিলেন তারা। নানা টানাপোড়েন আর মান-অভিমান থাকলেও একসঙ্গে কাটিয়েছেন ১৯ বছর। এর মধ্যেই ২০২০ সালে বিচ্ছেদ ঘটান এ দম্পতি। তাদের দুই ছেলেও রয়েছে।

জহুরুল ইসলাম বলেন, ও খারাপ না ভালো- এটা নিয়ে আমি আর কিছু বলব না। ও-ই আমাকে তালাক দিয়ে চলে গেছে। আমাদের সংসারে দুটি ছেলে রয়েছে। বড় ছেলে বৃন্ত রাজশাহীতে একটি কলেজে একাদশ শ্রেণিতে পড়ে। আর ছোট ছেলে অর্ক বাঘার একটি স্কুলে দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী।

তাদের বিচ্ছেদের পর বৃন্ত কখনো দাদার বাড়ি আবার কখনো নানার বাড়িতে থাকেন। আর অর্ক তার বাবার কাছে দাদার বাড়িতেই থাকেন।

পরিচয়, প্রেম ও বিয়ে নিয়ে জহুরুল ইসলাম বলেন, আমরা দুজনই রাজশাহী কলেজে দর্শন বিভাগে পড়তাম। ১৯৯৫-৯৬ ব্যাচের শিক্ষার্থী। সেখানেই পরিচয়, বন্ধুত্ব ও প্রেম। অনার্স পরীক্ষা দিয়েই ২০০০ সালের সেপ্টেম্বরে আমরা বিয়ে করেছি। পরে দুজনই মাস্টার্স করেছি। আমাদের মধ্যে বিচ্ছেদ হয় ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে।

কলেজছাত্রকে সাবেক স্ত্রীর বিয়ের বিষয়ে জহুরুল বলেন, ওর ভালো লেগেছিল করেছে। ভালো থাকার আশা নিয়েই তো করেছিল।

জানা গেছে, মান-অভিমান করেই তাদের সেই সংসার ভেঙে গিয়েছিল। স্বামী জহুরুল ইসলামকে খায়রুনই তালাক দিয়েছিলেন। জহুরুল ইসলামের বাড়ি রাজশাহীর বাঘা উপজেলার আড়ানী ইউনিয়নের পান্নাপাড়া গ্রামে। বর্তমানে তিনি পান্নাপাড়া আব্দুর রহমান বিএম কলেজের প্রভাষক। প্রথম সংসার ভেঙে যাওয়ার পর তিনি আর বিয়ে করেননি।

স্থানীয়রা জানান, লেখাপড়া শেষ করেই কলেজে শিক্ষকতা শুরু করলেও বহুদিন বেতন হয়নি জহুরুল ইসলামের। সম্প্রতি ঘোষিত এমপিও তালিকায় তার বেতন চালু হয়। এর আগে তাকে আর্থিক চরম অনটন পার করতে হয়েছে। সেই সময়টিতে তিনি অটোরিকশাও চালিয়েছেন। এর মধ্যেই পারিবারিক অশান্তি থেকে তাকে ছেড়ে চলে যান স্ত্রী।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com