1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ডাঁশমারীতে মতিহার থানাকে ম্যানেজ করে পলাশের পুকুর ভরাট ইসলামী ব্যাংক খুলনা জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং সম্মেলন অনুষ্ঠিত রাঙ্গামাটির সাজেকে পুড়ে যাওয়া ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন পার্বত্য উপদেষ্টা রাষ্ট্র পূর্ণগঠন বিএনপির পক্ষেই সম্ভব :আমিনুল হক *রাজশাহীতে ব্রিটিশ কাউন্সিল আয়োজিত বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর প্রশিক্ষণ কর্মসূচির সমাপ্তি* দেবিদ্বারে মাটি বিক্রেতার মিথ্যা মামলায় হয়রানী রাঙামাটিতে গাছ থেকে পেরেক অপসারণে সচেতনতামূলক কার্যক্রম সরাইলের কালিকচ্ছ পাঠশালা উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক মেধা ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান গাইবান্ধায় আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির প্রতিবাদে গণফোরামের বিক্ষোভ সমাবেশ সরাইলে অরুয়াইল ইউনিয়নে সদ্য ঘোষিত তরুণ দলের আনন্দ মিছিল

সোনা ও হীরা চোরাচালানে বছরে ৯১ হাজার কোটি টাকা পাচার: বাজুস

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ৩ জুন, ২০২৪
  • ১০৩ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: সােনা ও হীরা চোরাচালানের মাধ্যমে বছরে ৯১ হাজার ২৫০ কোটি টাকার বেশি বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি (বাজুস)। চোরাকারবারিরা হুন্ডির মাধ্যমে এ টাকা বিদেশে পাচার করে থাকে।

সোমবার বাজুস কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানায় সংগঠনটি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাজুসের উপদেষ্টা রুহুল আমিন রাসেল, বাজুস কার্যনির্বাহী কামিটির সহ-সভাপতি ও বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন অ্যান-স্মাগলিং অ্যান্ড ল এনফোর্সমেন্টের চেয়ারম্যান মাে. রিপনুল হাসান, সহ-সভাপতি মাসুদুর রহমান, কার্যানির্বাহী কমিটির সদস্য ও বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।

মো. রিপনুল হাসান বলেন, প্রতিদিন দেশের জল, স্থল ও আকাশপথে কমপক্ষে প্রায় ২৫০ কোটি টাকার অবৈধ সোনার অলংকার, সোনার বার, ব্যবহৃত পুরোনাে জুয়েলারি (যা ভাঙারি হিসাবে বিবেচিত হয়) ও হীরার অলংকার (ডায়মন্ড জুয়েলারি) চোরাচালানের মাধ্যমে বাংলাদেশে আসছে। ৩৬৫ দিন বা একবছর শেষে যার পরিমাণ প্রায় ৯১ হাজার ২৫০ কোাটি টাকার বেশি। প্রতিবেশি দেশ ভারতর সঙ্গে বাংলাদেশের ৩০টি জেলার সীমান্ত অবস্থিত। এর মধ্যে খুলনা বিভাগের ৬ জেলা মেহেরপুর, কুষ্টিয়া, চুয়াড়াঙ্গা, ঝিনাইদহ, যশোর ও সাতক্ষীরা জেলা সোনা চোরাচালানের নিরাপদ রুট হয়ে উঠেছে। ভারতে পাচার হওয়া সােনার বড় একটি অংশ এসব জেলার সীমান্ত দিয়ে হয়ে থাকে।

বাজুসের প্রাথমিক ধারণা, প্রবাসী শ্রমিকদের রক্ত-ঘামে অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রার অপব্যবহার করে প্রতিদিন সারাদেশের জল, স্থল ও আকাশপথে কমপক্ষে প্রায় ২৫০ কোটি টাকার অবৈধ সোনার অলংকার, সোনার বার, ব্যবহৃত পুরোনা জুয়েলারি ও হীরার অলংকার চোরাচালানের মাধ্যমে বাংলাদেশে আসছে। যা একবছর শেষে দাঁড়ায় প্রায় ৯১ হাজার ২৫০ কোাটি টাকা বা তার চেয়ে বেশি।

এর মধ্যে প্রতিদিন গড়ে ২২০ কোটি টাকার সোনা ও সোনার অলংকার এবং ৩০ কোটি টাকার হিরা ও হিরার অলংকার আসে। সে হিসাবে এক বছরে ৮০ হাজার ৩০০ কোটি টাকার সোনা ও ১০ হাজার ৯৫০ কোটি টাকার হীরা অবৈধভাবে আসছে। পুরো এই টাকা হুন্ডির মাধ্যমে সোনা ও হীরা চোরাকারবারিরা বিদেশে পাচার করে থাকে।

যার ফলে সরকার রেমিট্যান্স হারাচ্ছে এবং সোনা ও হীরা চোরাকারবারিরা বিদেশে পাচার করেন। চলমান ডলার সংকটে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার ও চোরাচালান বন্ধে সরকারকে উদ্যোগ নেয়ার দাবি জানায় বাজুস।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com