খবর পেয়ে পাগলা থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছেন। নিহত রুনা বেগম ঐ গ্রামের সৌদি প্রবাসী রাসেল মিয়ার স্ত্রী ও ৭ বছর বয়েসী এক ছেলে সন্তানের জননী।
থানা ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার দুপুর ১২টার দিকে রুনা বেগম প্রবাসী স্বামীর সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলছিলেন। কথা বলার এক পর্যায়ে বসত ঘরের পাশে নির্মাণাধীন ঘরের দিকে অগ্রসর হয়ে ধর্ণার সাথে দড়ি বেঁধে তিনি ফাঁসিতে ঝুঁলে পড়েন। পরে বাড়ির লোকজন ও প্রতিবেশীরা এসে দঁড়ি কেটে তাকে মৃত অবস্থায় নিচে নামান।
খবর পেয়ে পাগলা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) সুমন চন্দ্র রায় সঙ্গীয় ফোর্সসহ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।
পাগলা থানার ওসি রাশেদুজ্জামান বলেন, ঘটনার কোনো কারণ জানা যায়নি। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্টের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।