নুসরাত বলেন, ‘আমার লড়াই আমাকেই লড়তে হবে। কেউ কারও হয়ে গলা তুলবে না। এখন যদি লোককে দেখানোর জন্য ছলনার আশ্রয় নিয়ে মিথ্যা জীবনযাপন করি, স্বামী নির্যাতন করলেও সমাজের ভয়ে চুপ থাকি, লোকের সামনে স্বামীর ভাবমূর্তি রক্ষা করার জন্য আওয়াজ না তুলি, তবে নিজের জীবনটা কোথাও যেন হারিয়ে যাবে। নিজেদের ক্ষতগুলোকে লুকিয়ে রাখতে রাখতে নারীরা নিজস্বতা হারিয়ে ফেলবে।’
জীবন একটাই, তাই সব নারীকে নুসরাতের পরামর্শ, ‘মনের আনন্দে বাঁচুন সবাই।’ যেই নারীরা বিপদে রয়েছেন বা যাদের সাহায্যের প্রয়োজন, তারা যেন প্রশাসনের দ্বারস্থ হন, সেই পথও দেখালেন নুসরাত। তার কথায়, ‘আমরা সকলেই তাদের পাশে রয়েছি। শুধু একটু মুখ ফুটে বলতে হবে।’ সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা