আসলাম ইকবাল : বাংলা উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের কিংবদন্তী সঙ্গীত পরিচালক ও সাংস্কৃতিক-সঙ্গীত ব্যক্তিত্ব ছিলেন আজাদ রহমান। সঙ্গীত মানষকে বিমোহিত করে সত্য কিন্তু সেই সঙ্গীতের বিশেষ ব্যক্তিটি যদি এ পৃথিবী ছেড়ে চলে যান তখন কার না খারাপ লাগে? সঙ্গীত্বঙ্গ উস্তাদ আজাদ রহমান আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন কিন্তু তার কৃর্তি, সঙ্গীত, কাজ, খেয়াল ও খেয়াল উৎসব রয়ে গেছে। আজাদ রহমান এর স্বরণে খেয়াল উৎসব এখনো বহমান। ১০ বছরে খেয়াল উৎসব এর অগ্রযাত্রা। ৩১ জানুয়ারী সারারাত হবে এই খেয়াল উৎসব। বিকাল ৫:৩০ মিনিট থেকে শুরু হবে চ্যানেল আই এর ৩য় তলায় ছাদের অডিটোরিয়ামে। উৎসব উপলক্ষ্যে ২৯ জানুয়ারী দুপুর ১২:৩০ মি. চ্যানেল আইয়ের ষ্টুডিওতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। বিকাশ এই উৎসব পৃষ্ঠপোষকতা করেছে। সম্মেলনে ওস্তাদ ও খেয়াল শিল্পীরা উপস্থিত ছিলেন। আজাদ রহমানের সহধর্মীনি সেলিনা আজাদ, শুভেচ্ছা ভাষন দেন চ্যানেল আই এর পরিচালক বার্তা সাইখ সিরাজ, বিকাশ এর এমডি- মেজর জেনারেল অবঃ মনিরুল ইসলাম, এসডিসি। তিনি বলেন-খেয়াল সঙ্গীত অবহেলিত, সঙ্গীতের এই অবহেলিত জায়গায় কিছু করতে পেরে আমরা আনন্দিত। সেলিনা আজাদ বলেন-উনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত শাস্ত্রীয় সঙ্গীত লিখে গেছেন। বাংলা ভাষার খেয়াল উৎসবে ছোট বড় খেয়াল শিল্পীরা অংশ নিবেন, এতে খেয়াল শিল্পীরা উৎসাহ পাবেন। বাংলা ভাষার ২১ ফেব্রুয়ারীকে সামনে রেখে আয়োজন করা হয় এই খেয়াল উৎসব। লীনা তাপসী বলেন-চ্যানেল আই যদি এই খেয়াল উৎসব ধরে না রাখতো তা হলে এর প্রসার হতো না, আজাদ স্যার ভেবেছিলেন এর প্রসার হবেই। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন লীনা তাপসী , সালাউদ্দিন, জামাল হায়দার, চন্দনা হাজং, রেবেকা সুলতানা। অনুষ্ঠানটি চ্যানেল আইতে প্রযোজনা করেন অনন্যা রুমা। ছবিঃ নাসির ও মিন্টু।