1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ ২০২৫, ০২:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
জাতীয় ও গণপরিষদ নির্বাচন একসঙ্গে চায় জাতীয় নাগরিক পার্টি : নাহিদ ইসলাম বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা আগের চেয়ে অনেকটা ভালো : এ জেড এম জাহিদ হোসেন জনকল্যাণে কাজ করাই বিএনপির মূল লক্ষ্য : আমিনুল হক জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বাড়ি ফিরে ইফতার করা হলো না স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতার, সড়কে গেল প্রাণ ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সবাইকে সতর্কও ঐকবদ্ধ থাকতে হবে: আমিনুল হক যুবলীগ নেতার নেতৃত্বে হামলার অভিযোগ ভাণ্ডারিয়ায় কৃষককে কুপিয়ে জখম কালিহাতীতে গ্রামীন সংঘর্ষে অর্ধ শতাধিক আহত, উত্তেজনা বিরাজমান টাঙ্গাইলে নানা আয়োজনে স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ দিবস পালিত টাঙ্গাইল নাগরপুরের দুই সাংবাদিক গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত

১১০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে ই-অরেঞ্জ!

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১৭ আগস্ট, ২০২১
  • ৩৩০ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : অগ্রিম টাকা পুরোটা পরিশোধের পরও মাসের পর মাস পণ্য ডেলিভারি দিচ্ছে না ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জ। প্রতিশ্রুত সময়ে পণ্য না পাওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে মামলা করেছেন একজন গ্রাহক। সোমবার রাতে অভিযোগ দায়েরের পর মঙ্গলবার (১৭ আগস্ট) সকালে গুলশান থানা এটিকে মামলা হিসেবে গ্রহণ করে।

মামলায় ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে গ্রাহকদের মোট ১১০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।

মামলাটি করেছেন ই-অরেঞ্জের প্রতারণার শিকার মো. তাহেরুল ইসলাম নামে একজন গ্রাহক। থানায় উপস্থিত থেকে তার সঙ্গে সাক্ষ্য দিয়েছেন প্রতারণার শিকার আরও ৩৭ জন।

মামলার এজাহারে তাহেরুল ইসলাম অভিযোগ করেন, তিনি গত ২১ এপ্রিল পণ্য কেনার জন্য ই-অরেঞ্জে অগ্রিম টাকা দেন। ই-অরেঞ্জ নির্ধারিত তারিখে পণ্য সরবরাহ করেনি, টাকাও ফেরত দেয়নি। নিজেদের ফেসবুক পেজে বার বার নোটিশ দিয়েছে, সময় চেয়েছে। কিন্তু পণ্য ও টাকা দেয়নি। সর্বশেষ তারা ১৬ আগস্ট গুলশান-১ এর ১৩৬/১৩৭ নম্বর রোডের ৫/এ নম্বর ভবনে অবস্থিত অফিস থেকে পণ্য ডেলিভারির কথা বললেও তারা তা করেনি। এছাড়া তারা বিভিন্ন আউটলেটের গিফট ভাউচার বিক্রি করেছিল, সেগুলোর টাকা আটকে রাখায় আউটলেটগুলো ভাউচারের বিপরীতে পণ্য দিচ্ছে না। আমরা এই করোনাকালীন সময়ে আমাদের কষ্টার্জিত অর্থ পাচ্ছি না, বরং প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা পরিবর্তন নিয়ে নতুন নতুন তথ্য পাচ্ছি। আজ পর্যন্ত কোনো পণ্য ডেলিভারি না করে প্রতিষ্ঠানটি এক লাখ ভুক্তভোগীর প্রায় ১১০০ কোটি টাকা প্রতারণামূলকভাবে আত্মসাৎ করেছে।

মামলায় অর্থ আত্মসাৎকারী হিসেবে যেসব আসামির নাম উল্লেখ করা হয়েছে তারা হলেন- মাসুকুর রহমান, আমানউল্ল্যাহ, বিথী আক্তার, কাউসার আহমেদ, সোনিয়া মেহজাবিনসহ ই-অরেঞ্জের সব মালিক। মামলার এজাহারে উল্লেখিত আসামিদের প্রত্যেককেই ই-অরেঞ্জের মালিক বলে দাবি করা হয়েছে।

মামলায় ফৌজদারি কার্যবিধি ৪২০ ও ৪০৬ ধারা উল্লেখ করা হয়েছে। ৪০৬ ধারায় ‘বিশ্বাসঘাতকতা’র অপরাধে সর্বোচ্চ ৩ বছর জেল, অর্থ জরিমানা ও উভয় দণ্ডের বিধান রয়েছে। আর প্রতারণার ৪২০ ধারায় সর্বোচ্চ শাস্তি ৭ বছরের কারাদণ্ড।

সোমবার মো. শুভ নামের একজন গ্রাহক জানান, এ বছরের জুনে ই-অরেঞ্জের ‘সামার ডাবল অফারে’র মাধ্যমে ১৬ লাখ টাকার ভাউচার কেনেন তিনি। এই ১৬ লাখ টাকার ভাউচারে বেশকিছু মোটরসাইকেল কেনার ইচ্ছা ছিল তার। কিন্তু প্রায় ২ মাসেও মোটরসাইকেল কেনার সুযোগ পাননি তিনি। কারণ, ই-অরেঞ্জ বলছে, বিক্রিযোগ্য কোনো মোটরসাইকেল তাদের কাছে নেই। মোটরসাইকেল পেতে হলে আরও অপেক্ষা করতে হবে অথবা রিফান্ডের জন্য আবেদন করতে হবে। তবে অনেক ভাউচার ক্রেতা রিফান্ড চেয়েও পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com