তিনি বলেন, “আমরা এই যুদ্ধে কথিত শতাব্দির সেরা চুক্তির ওপর কঠোর আঘাত হেনেছি এবং এ যুদ্ধে দখলদার ইহুদিবাদী ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের অসারতা প্রমাণিত হয়েছে।”
তিনি গাজা উপত্যকার পুনর্গঠনের কাজকে রাজনীতিকরণের তীব্র বিরোধিতা করে বলেন, এটি একটি মানবিক বিষয় বলে এটি নিয়ে যেন কেউ রাজনীতি করতে না আসে। হামাস নেতা বলেন, গাজা পুনর্গঠনের প্রচেষ্টায় যেকোনো সহযোগিতাকে আমরা স্বাগত জানাব এবং এখানকার সবকিছুকে আমরা আগের অবস্থায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করব।
ইসমাইল হানিয়া বলেন, আমরা দখলদার ইসরাইলকে জানিয়ে দিয়েছি যেকোনো যুদ্ধ আমাদের ইচ্ছেমতো চলবে। আমরা আমেরিকা ও ইহুদিবাদী ইসরাইলকে জানিয়ে দিয়েছি, কুদস হচ্ছে আমাদের রেডলাইন। কুদসের অবমাননা সহ্য করা হবে না।
১৯৯৩ সালে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিন্টনের মধ্যস্থতায় স্বাক্ষরিত অসলো চুক্তিতে ফিলিস্তিন সংকটের দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের কথা বলা হয়। চুক্তি অনুযায়ী ফিলিস্তিনি স্বশাসন কর্তৃপক্ষ এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ ছাড় দিলেও স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন অধরা রয়ে গেছে। ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধারা বলছেন, কোনো চুক্তি বা আলোচনার মাধ্যমে ইসরাইলকে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে রাজি করানো যাবে না। বরং সশস্ত্র আন্দোলনের মাধ্যমে তেল আবিবকে এ কাজে বাধ্য করা হবে।