1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১০:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে – আমিনুল হক বান্দরবানে ১৩টি জনগোষ্ঠীকে নিয়ে বিএনপির বিশাল সমাবেশে জনস্রোত বাংলাদেশি হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিতে আমি গর্ববোধ করি– পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বিএনপি এমন একটা ভালো নির্বাচন চায়, যা গত ১৭ বছর হয়নি – ঠাকুরগাঁওয়ে শামসুজ্জামান দুদু বান্দরবান লামা উপজেলায় মডেল মসজিদের শুভ উদ্বোধন বীরগঞ্জে স্বচ্ছ নিয়োগ এর মিথ্যা ভিত্তিহীন অভিযোগ ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ আগামী মঙ্গলবারই সরকারে শেষ দিন নাহিদের ফের যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন, ফিলিস্তিনিদের মুক্তি আটকে দিলেন নেতানিয়াহু মৌলিক চাহিদার অন্যতম আবাসন খাতে স্থবিরতা চরমে গাজায় ধ্বংসস্তূপে অনবরত মিলছে লাশ, বেড়েই চলেছে নিহতের সংখ্যা

১৯৭১ এর আগে আসামে অনুপ্রবেশকারীদের বৈধতা দিল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৫৯ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গ নিউজ বিডি ডেস্ক : নাগিরকত্ব আইনে ৬-এ ধারার সাংবিধানিক বৈধতা বহাল রেখেছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। এর মাধ্যমে ১৯৬৬ সাল থেকে ১৯৭১ সালের মধ্যে আসামে প্রবেশ করা বাংলাদেশিসহ অবৈধ অভিবাসীদের বৈধতা দিয়েছে দেশটির উচ্চ আদালত। বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের চার বিচারক এ ধারার বৈধতার পক্ষে রায় দিয়েছেন। শুধুমাত্র বিচারপতি জেবি পাদ্রিওয়ালা ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারা অসাংবিধানকি বলে আপত্তি তুলেছিলেন। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠতার মতে ৬-এ ধারার সাংবিধানিক বৈধতা দেওয়া হয়েছে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন এনডিটিভি।

এই রায়ের ফলে, এই আইনের মাধ্যমে যারা নাগরিকত্ব পাবেন তাদের বেশির ভাগই বাংলাদেশ থেকে আসাম রাজ্যে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করেছে বলে দাবি করা হয়। ফলত ১৯৬৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ১৯৭১ সালে ২৫ মার্চ পর্যন্ত যারা আসামে প্রবেশ করেছেন তারা ভারতের নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য যোগ্য বিবেচিত হবেন।

বেঞ্চের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যরা মনে করেন যে, বাংলাদেশের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সীমান্তবর্তী অন্য রাজ্যগুলো যেমন পশ্চিমবঙ্গের তুলনায় আসাম অনুপ্রবেশ সমস্যায় বেশি ভুক্তভোগী হয়েছিল। তাই তাদের সঙ্গে আসামকে এক করে ভাবলে চলবে না। বেঞ্চের মতে, আসামে ৪০ লাখ অনুপ্রবেশকারী ঢুকেছিল। অন্যদিকে, পশ্চিমবঙ্গে ঢুকেছিল ৫৭ লাখ অনুপ্রবেশকারী। কিন্তু আসামের ওপর অনুপ্রবেশের প্রভাব অনেক বড় ছিল। কারণ পশ্চিমবঙ্গের চেয়ে আসামের জমির পরিমাণ অনেক কম। এই যুক্তির ভিত্তিতে নাগিরকত্ব আইনে ৬-এ ধারার সাংবিধানিক বৈধতা বহাল রেখেছে সুপ্রিম কোর্ট।

উল্লেখ্য, ১৯৮৫ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর সরকার এবং অল আসম স্টুডেন্টস ইউনিয়ন (এএসইউ)-এর মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছিল ‘আসাম অ্যাকর্ড’। সেই সময় আসামে বাংলাদেশ থেকে বহু মানুষ অনুপ্রবেশ করেন বলে অভিযোগ তোলা হয়েছিল। এই অভিযোগের ভিত্তিতে আন্দোলন করে অল আসাম স্টুডেন্টস ইউনিয়ন। অনুপ্রবেশকারী শরণার্থীদের ফলে আসামের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্র প্রভাবিত হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন আন্দোলনকারীরা। সেই সময় সময়সীমা বেঁধে নাগরিকত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং স্বাক্ষরিত হয়েছিল আসাম অ্যাকর্ড। পরবর্তীতে এই মর্মে নাগরিকত্ব আইন সংশোধিত হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com