ঢাকার চীনা দূতাবাসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ও তার মাধ্যমে দেশটির সরকার ও সে দেশের জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান।
প্রধানমন্ত্রী হাসিনা বলেন, ‘এক হাজার বছরেরও বেশি আগে আমাদের দুই দেশে জনগণ যোগাযোগ স্থাপন করেছিল, যা আমাদের দুটি প্রাচীন সভ্যতার মধ্যে জ্ঞান, সংস্কৃতি ও বাণিজ্যের প্রবাহকে সহজতর করেছিল। চীনের কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে আধুনিক চীন বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য একটি তাৎপর্যপূর্ণ অংশীদার। আগামী দিনে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বিভিন্ন পর্যায়ে সহযোগিতা আরও জোরদার হবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বাংলাদেশ সফরের কথা স্মরণ করেন। এসময় দুই নেতা বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ককে কৌশলগত অংশীদারত্বের পর্যায়ে উন্নীত করতে সম্মত হন এবং এরপর ২০১৯ সালে তিনি চীন সফর করেন। সে সফরে প্রেসিডেন্ট শির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক অভিন্ন স্বার্থের বিষয়ে গভীর মতবিনিময় হয় এবং দুই নেতা ঐকমত্যে পৌঁছান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশ্বাস, আগামী দিনে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বিভিন্ন পর্যায়ে সহযোগিতা আরও জোরদার হবে।