1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
রবিবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:০৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
গাইবান্ধায় চতুর্থ শ্রেনীর ছা‌ত্রের হার্টে ছিদ্র, টাকার অভাবে হচ্ছে না চিকিৎসা দাগনভূঞাতে শিশু শিক্ষার্থীর গর্ভে যে আরেক শিশু অনাগত প্রিয় পাঠক যদি অপরাধের প্রতিবাদ করতে না পারেন,তবে ঘৃনা করুন———। গৌরনদীতে প্রতিবন্ধী ব্যাক্তিদের অধীকার ও জীবন মান উন্নয়ন বিষয়ক সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত সুস্থ জাতি গড়তে খেলাধুলা অন্যতম মাধ্যম : আমিনুল হক সরকারের সহায়তায় নতুন দল গঠন করলে জনগণ মেনে নিবে না : মির্জা ফখরুল রমজানের হাফেজ নিয়োগ নারী-পুরুষের সমান অংশগ্রহণ সমাজের সার্বিক অগ্রগতির জন্য জরুরি —— বেনজির টিটো ইসলামী ব্যাংকের ঢাকা নর্থ ও সাউথ জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং সম্মেলন অনুষ্ঠিত চন্দ্রগঞ্জ প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে হামদর্দ ল্যাবরেটরিজ (ওয়াকফ) উপ-পরিচালকের মতবিনিময় দাউদকান্দিতে গোল্ডেন ফিউচার একাডেমীর বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতার পুরস্কার বিতরন

‘ফসলি সন’ থেকে যেভাবে বাংলা বর্ষপঞ্জির জন্ম

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২২
  • ১৪৭ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : প্রাচীনকালে কৃষকদের কাছে ‘ফসলি সন’ নামে পরিচিত বাংলা বর্ষের মাসগুলোর নামকরণ হয়েছে বিভিন্ন নক্ষত্রের নামে।

তবে বঙ্গাব্দ, বাংলা সন বা বাংলা বর্ষপঞ্জি হলো বঙ্গদেশের একটি ঐতিহ্য মণ্ডিত সৌর পঞ্জিকা ভিত্তিক বর্ষপঞ্জি ও পঞ্জিকা সাল। সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে সৌরদিন গণনা শুরু হয়।

‘ফসলি সন’ থেকে বাংলা বর্ষ ; ১৫৫৬ সালে কার্যকর হওয়া বাংলা সন প্রথমদিকে পরিচিত ছিল ‘ফসলি সন’ নামে। কৃষিকাজ ও খাজনা আদায়ের সুবিধার জন্য নতুনভাবে বছর গণনা শুরু হয়। হিজরি চান্দ্রসন ও বাংলা সৌর সনের ওপর ভিত্তি করে প্রবর্তিত হয় নতুন এ বাংলা সন।

যেভাবে বাংলা সনের শুরু :

তৎকালীন সময়ে প্রচলিত রাজকীয় সন ছিল ‘হিজরি সন’, যা চন্দ্রসন হওয়ার প্রতি বছর একই মাসে খাজনা আদায় সম্ভব হতো না। এ কারণে মুঘল সম্রাট জালালউদ্দিন মোহাম্মদ আকবর একটি সৌরভিত্তিক সন প্রচলনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন, যা কৃষকদের ফসল উৎপাদনের সময়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে।

নতুন এই সাল আকবরের রাজত্বের ২৯তম বর্ষে চালু হলেও তা গণনা আরম্ভ হয় ১৫৫৬ খ্রিষ্টাব্দের ৫ নভেম্বর থেকেই। কারণ ওই দিনেই দ্বিতীয় পানিপথের যুদ্ধে তিনি হিমুকে পরাজিত করেছিলেন। তৎকালে প্রচলিত হিজরি পঞ্জিকা অনুসারে সেটা ৯৬৩সন।

বর্তমান খ্রিষ্টাব্দ ২০২০ থেকে আকবরের সিংহাসন আরোহনের সন ১৫৫৬ বিয়োগ করলে দেখা যায়, (২০২০ – ১৫৫৬) = ৪৬৪। এই বিয়োগফলের সঙ্গে তৎকালীন হিজরি সন ৯৬৩ যোগ করা হলে দাঁড়ায় (৯৬৩ + ৪৬৪) = ১৪২৭; যা বাংলা বর্তমান সালকে নির্দেশ করে।

বাংলা ১২ মাসের নামাকরণ যেভাবে :

ফারওয়ারদিন, খোরদাদ, তীর, মুরদাদ, শাহরিয়ার, আবান, আযার, দে, বাহমান—প্রথমদিকে মাসের নাম ছিল এমন। পরে নাক্ষত্রিক নিয়মে বাংলা সনের মাসগুলোর নামকরণ করা হয়। বিশেষজ্ঞগণ মনে করেন এই নামগুলো নেয়া হয়েছে ৭৮ খ্রিস্টাব্দে সাকা জাতির রাজত্বের সময় প্রচলিত শাকাব্দ থেকে।

১. বিশাখা থেকে বৈশাখ। ২. জাইষ্ঠা থেকে জৈষ্ঠ্য। ৩. আষাঢ়া থেকে আষাঢ়। ৪. শ্রাবনা থেকে শ্রাবন। ৫. ভাদ্রপাদা থেকে ভাদ্র। ৬. আশ্বিনী থেকে আশ্বিন। ৭. কৃতিকা থেকে কার্তিক। ৮. পুস্যা থেকে পৌষ। ৯. আগ্রৈহনী থেকে আগ্রহায়ণ। ১০. মাঘা থেকে মাঘ। ১১. ফাল্গুনী থেকে ফাল্গুন। ১২. চিত্রা থেকে চৈত্র।

গ্রেগরীয় সনের মতন বঙ্গাব্দেও মোট ১২ মাস। এগুলো হল ‌ বৈশাখ, জ্যৈষ্ঠ, আষাঢ়, শ্রাবণ, ভাদ্র, আশ্বিন, কার্তিক, অগ্রহায়ণ, পৌষ, মাঘ, ফাল্গুন ও চৈত্র। আকাশে রাশিমণ্ডলীতে সূর্যের অবস্থানের ভিত্তিতে বঙ্গাব্দের মাসের হিসাব হয়ে থাকে। যেমন- যে সময় সূর্য মেষ রাশিতে থাকে সে মাসের নাম বৈশাখ।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com