বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : ব্যাট করতে নামা তামিমের ১৯ রান দরকার ছিল টেস্টে ৫ হাজার রান করতে। সেটি করেছেনও দেশ সেরা এই বাঁহাতি ওপেনার।
তামিম একপাশ ধরে রাখলেও অপর প্রান্তে আসা যাওয়ার খেলায় মেতেছিল বাকি ব্যাটাররা। টপ-অর্ডারের তিন ব্যাটারকে সাজঘরে ফিরতে হয় রানের খাতা না খুলেই।
টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুর ওভারেই সাজঘরে ফিরতে হয় মাহমুদল হাসান জয়কে। কেমার রোচের করা ওভারটির দ্বিতীয় বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন মাহমুদুল হাসান জয়। যা তার ছোট্ট ক্যারিয়ারে পঞ্চমবার ডাক।
রোচের দ্বিতীয় ওভারে নাজমুল হোসেন শান্তও রানের খাতা খোলার আগে সাজঘরে ফেরেন বোল্ড হয়ে।
শান্তর পর সদ্য বিদায়ী অধিনায়ক মুমিনুল হক আসেন ব্যাট করতে। নেতৃত্বের চাপ মুক্ত মুমিনলও ব্যর্থ হয়েছেন। প্রস্তুতি ম্যাচে শূন্য আর ৪ রানের পর মূল ম্যাচে এসেও বদলায়নি ভাগ্য। জেয়ডেন সিলসের বলে ব্ল্যাকউডের হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফিরেছেন শূন্য হাতে।
চতুর্থ উইকেট জুটিতে লিটন দাসকে নিয়ে এগুচ্ছিলেন তামিম। এখানে বাঁধ সাধলেন আলজারি জোসেফ। অনেকটা ওয়াইডের বল খেলতে গিয়ে তামিম ক্যাচ দেন উইকেট রক্ষকের হাতে। ৪৩ বলে ২৯ রান আসে এই বাঁহাতি ওপেনারের ব্যাটে।
তামিমের পর ১২ রান করা লিটন দাসকে ফেরান কাইল মায়ার্স। এরপর নুরুল হাসান সোহানকেও ফিরতে হয় মায়ার্সের বলে এলবিডব্লু হয়ে।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ৬৪ রান। ১৮ বলে ১৮ রান নিয়ে অপরাজিত আছেন সাকিব আল হাসান ও মেহেদী হাসান মিরাজ।