1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৫৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
হাতিয়া ব্লাড ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত সৎ দক্ষ ও যোগ্য নেতৃত্ব উপহার দিতে নবীনদের এগিয়ে আসতে হবে——— মাওঃ আবুল কালাম আজাদ ঐক্যমতের ভিত্তিতে বর্তমান সরকারের সংষ্কার সুপারিশগুলো নির্বাচিত সরকার বাস্তবায়ন করবে : ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুল  ভূমিকম্প পরবর্তী উদ্ধারকাজে সহায়তার জন্য মিয়ানমারে গিয়েছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উদ্ধারকারী দল রাজবাড়ীতে প্রবাসীর স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ চিহ্নিত চোর ডাকাতের বাড়িঘর ভাঙচুর, অগ্নি সংযোগ করেছে অতিষ্ঠ জনতা নেতাকর্মীদের সঙ্গে খালেদা জিয়ার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় লাবীব গ্রুপের চেয়ারম্যানের মানবিক উদ্যোগ: ঈদ উপহার পেল ১২ হাজার পরিবার রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন সুন্দরবনের বন কর্মীদের ঈদ কাটছে বন-বাদাড়ে

‘দীর্ঘমেয়াদি’ বন্যার কবলে সিলেট

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন, ২০২২
  • ৩২০ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : সিলেটের উজানে থাকা ভারতের আসাম ও পশ্চিমবঙ্গে আবারও ভারী বৃষ্টি শুরু হয়েছে। বৃষ্টির পানি ঢল হয়ে ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তা দিয়ে বাংলাদেশের দিকে ধেয়ে আসছে। এর ফলে আজ বৃহস্পতিবার থেকে সিলেট ও সুনামগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে।

সরকারের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র এই তথ্য জানিয়েছে।

পূর্বাভাস কেন্দ্রের তথ্য বলছে, উজানে ভারতীয় অংশে আসাম, মেঘালয়, পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি ও সিকিমে ভারী বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আগামী দুই-তিন দিন ওই বৃষ্টি চলতে পারে। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতের অরুণাচলে ১৮৩, চেরাপুঞ্জিতে ৯৩ ও জলপাইগুড়িতে ৯৭ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।

পাশাপাশি সিলেটেও গত দুদিন থেকে হচ্ছে ভারী বৃষ্টিপাত। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। বর্তমানে সিলেটের সুরমা ও কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুজ্জামান ভূঁইয়া গণমাধ্যমকে বলেন, সিলেটের বন্যা পরিস্থিতি দু-এক দিন অবনতি হয়ে তারপর উন্নতি হতে পারে। কারণ, সিলেট ও সুনামগঞ্জের বন্যার পানি দু-তিন দিন পর নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মধ্য দিয়ে নামতে পারে।

এদিকে, মঙ্গলবার রাতের ভারী বৃষ্টিতে ফের বুধবার জলমগ্ন হয়ে পড়ে নগরীর বেশির ভাগ এলাকা। শাহজালাল উপশহর, তালতালা, মির্জাজাঙ্গালসহ কিছু এলাকার ঘরবাড়িতেও পানি ঢুকে পড়ে। এতে ফের দুর্ভোগ পোহাতে হয় এসব এলাকার বাসিন্দাদের। পানি আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটে অনেকের।

বাসাবাড়ির পাশাপাশি পানি ঢুকে পড়ে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানেও। এক মাসে তিনবার দোকানে পানি ঢোকায় ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের সিলেটের উপসহকারী প্রকৌশলী এ কে এম নিলয় পাশা বলেন, ‘সিলেটের পাশাপাশি উজানেও বৃষ্টি হচ্ছে। এ কারণে নদ-নদীর পানি বাড়ছে।’

নদী, ড্রেন ও ছড়া পানিতে ভরাট হয়ে পড়ায় অল্প বৃষ্টিতেই নগরে জলাবদ্ধতা দেখা দিচ্ছে জানিয়ে সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী নুর আজিজুর রহমান বলেন, ‘সব জলাধার পানিতে টুইটম্বুর। নদী পানি টানতে পারছে না। ফলে বৃষ্টির পানি নামার জায়গা পাচ্ছে না। এ কারণে অল্প বৃষ্টিতেই মঙ্গলবার নগরে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। তবে বৃষ্টি থামার পর পানি নেমে গেছে।’

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com