1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্তদের নিয়োগ করা হবে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বীরগঞ্জে স্বামীকে তালাক দেওয়ায় নারীকে হত্যার চেষ্টায় আটক-১ ডিসিসিআইতে “স্বাস্থ্য খাতে বিদেশমুখিতা কমাতে দেশীয় সক্ষমতা বৃদ্ধি” বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হামদর্দ ও বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি কেউ গায়ে পড়লে জবাবের প্রস্তুতি রাখতে হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আওয়ামী লীগের সঙ্গে গণতন্ত্র কখনোই যায় না: মির্জা ফখরুল ফার্মগেটের মানসী প্লাজার আগুন নিয়ন্ত্রণে পুষ্টি ‘ভার্সেস অব লাইট’ হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা ডিসেম্বরে কুয়াকাটাসহ বরিশাল বিভাগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান, প্লাস্টিক বর্জ্য অপসারণ ও সচেতনতা মূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন আশুলিয়ায় কিশোর গ্যাং সদস্যদের হামলার শিকার শিক্ষার্থী, থানায় অভিযোগ

৬ মাসেই কুরআনের হাফেজা ৮ বছরের আবিদা সুলতানা

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১৭ জুলাই, ২০২২
  • ১৫৭ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : সম্পূর্ণ কুরআন মুখস্থ করেছে আট বছর বয়সী আবিদা সুলতানা। তার হাফেজা হতে সময় লেগেছে মাত্র ছয় মাস।

আবিদা নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার ৮নং ওয়ার্ডের উত্তর গুল্যাখালী এলাকার হাফেজ মো. আবদুল আজিজের বড় মেয়ে। সে স্থানীয় আহমুদা খাতুন মহিলা হাফেজিয়া মাদরাসার হিফজ বিভাগে পড়ে।

আবিদার পরিবার সূত্রে জানা যায়, সাড়ে পাঁচ বছর বয়সে নুরানি শাখায় আবিদা সুলতানাকে ভর্তি করান বাবা মো. আবদুল আজিজ। তার স্বপ্ন ছিল মেয়েকে হাফেজা বানাবেন। এরপর আড়াই বছর নুরানি পড়ে আবিদা। তিন মাস নাজরানা বিভাগে পড়ার পর কুরআনের হিফজ সবক নেয় আবেদা সুলতানা। পরেরটুকু তো ইতিহাস; মাত্র ছয় মাসে পবিত্র কুরআন হিফজ (মুখস্থ) করে সে।

এ প্রসঙ্গে আবিদার বাবা বলেন, আমার প্রতিষ্ঠিত এই মাদরাসা থেকে আমার মেয়ে আবিদা ছয় মাসে হাফেজা হয়েছে। এ ছাড়া আরজু নামে আরেক মেয়ে শিক্ষার্থী মাত্র সাত মাসে হিফজ শেষ করেছে এবং এক বছরে অনেক মেয়ে হাফেজা হয়েছে। আবিদাকে আমরা যেভাবে বলেছি সে সেভাবে শুনেছে। তার মেহনতের মাধ্যমে আল্লাহর কালাম মুখস্থ করা সম্ভব হয়েছে। সবাই যখন ঘুমাত আবিদা তখন পড়ত। আবিদার কখনো সবক বন্ধ ছিল না। অসুস্থ থাকলেও সে সবক পড়ত। কখনো পড়া থেকে বিরত থাকত না।

হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সেলিম হোসেন বলেন, এ ঘটনা শুনে আমি অভিভূত হয়েছি। আমাদের অনেক সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত দ্বীপ উপজেলা ধর্মীয় শিক্ষা-দীক্ষায় পিছিয়ে নেই। তারা অন্যান্য এলাকার থেকেও অনেক এগিয়ে আছে। মেয়ে শিশু মাত্র ছয় মাসে হাফেজা হয়েছে, এটা আমার কাছে মিরাকল মনে হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com