বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : যাত্রী সংকট ও জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে সমন্বয় করে এবার রোটেশন প্রথা চালু করলেন লঞ্চ মালিকরা। ঢাকা-বরিশাল রুটে দিনে মোট ছয়টি লঞ্চ চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে মালিকপক্ষ। এরমধ্যে ঢাকা থেকে তিনটি লঞ্চ বরিশালে আসবে এবং বরিশাল থেকে তিনটি ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে।
মঙ্গলবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় লঞ্চ মালিকদের সংগঠন অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল যাত্রী পরিবহন সংস্থার সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সভায় ঢাকা বরিশাল রুটের ১৮টি লঞ্চকে ছয়টি গ্রুপে ভাগ করা হয়। এর মধ্যে ‘ক’ গ্রুপে চলাচল করবে পারাবত-১১, সুন্দরবন-১১ ও কীর্তনখোলা-২। ‘খ’ গ্রুপে সুরভী-৮, অ্যাডভেঞ্চার-৯ ও মানামী। ‘গ’ গ্রুপে সুন্দরবন-১০, পারাবত-১২ ও অ্যাডভেঞ্চার-১। ‘ঘ’ গ্রুপে পারাবত-৯, সুরভী-৭ ও আওলাদ-১০। গ্রুপ ‘ঙ’-তে পারাবত-১০, কুয়াকাটা-২ ও সুন্দরবন-১৬ এবং ‘চ’ গ্রুপে সুরভী-৯, পারাবত-১৮ ও কীর্তনখোলা-১০ চলাচল করবে।
সভায় মালিক সমিতির চেয়ারম্যান মাহাবুব উদ্দিন বীরবিক্রম, ঢাকা নদী বন্দর নৌযান চলাচল ব্যবস্থাপনা কমিটির আহবায়ক মামুন অর রশিদ এবং বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌযান চলাচল সংস্থার বদিউজ্জামান বাদলসহ সব লঞ্চের মালিকরা উপস্থিত ছিলেন।
মানামী লঞ্চের পরিচালক আহম্মেদ জাকি অনুপম বলেন, সভায় একটি লঞ্চ অপর লঞ্চকে ওভারটেক না করার সিদ্ধান্ত হয়। এ সিদ্ধান্ত ৪/৫ দিনের মধ্যে বাস্তবায়ন হবে।