বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: কাতারের জাতীয় দিবস ১৮ ডিসেম্বরে ৩২ দলের অংশগ্রহণে লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়ামে আর্জেন্টিনা বনাম ফ্রান্সের ফাইনাল ম্যাচের মধ্য দিয়ে শেষ হচ্ছে এবারের বিশ্বকাপ। এবার কাতার বিশ্বকাপ বিভিন্ন কারণে ইতিহাসের পাতায় রেকর্ড হয়ে থাকবে।
২০ হাজার ভলান্টিয়ারের অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে সুন্দর ও সুশৃঙ্খল একটি বিশ্বকাপ দেখছে বিশ্ববাসী। তাদের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন প্রায় এক হাজার বাংলাদেশি ভলান্টিয়ার।
অন্যদিকে আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল ম্যাচের পাশাপাশি প্রতিটি দলের খেলা দেখতে মাঠে সরাসরি অংশগ্রহণ ছিল প্রবাসী বাংলাদেশিসহ দেশ থেকে যাওয়া অতিথিদের। বিদেশে গিয়েও নিজ মাতৃভূমি ও নিজ দেশকে ভুলে না গিয়ে বরং লাল সবুজের পতাকা উড়িয়ে বিশ্ব পরিমণ্ডলে বাংলাদেশকে তুলে ধরেছেন দেশপ্রেমীরা।
আর মাঠে বাংলাদেশের পতাকা দেখে অনেকে বিদেশি পর্যটক সেলফি তুলতে এসেছেন। বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য সম্পর্কে বাংলাদেশিদের কাছ থেকে ধারণা নিয়েছেন। সেইসঙ্গে বাংলাদেশের মানুষ যে এত দেশপ্রেমিক, তাও বিদেশিরা জানলো। যে ধারণা তাদের আগে ছিল না বলে জানিয়েছেন অনেকেই।
তাছাড়া ৮টি দৃষ্টিনন্দন স্টেডিয়াম নির্মাণে বাংলাদেশি প্রকৌশলী ও শ্রমিকদের অবদান ছিল গুরুত্বপূর্ণ। তাই দেশটির বিভিন্ন পয়েন্টে অভিবাসী ও বিদেশি পর্যটকদের বিনামূল্যে বড় পর্দায় খেলা দেখার ব্যবস্থা করেছে আয়োজক দেশ কাতার।