ল্যাবে বানানো গোস্তের প্রচারের জন্য এরই মধ্যে আর্জেন্টিনার বেশ কয়েকটি বড় বড় রেস্টুরেন্টের সঙ্গে চুক্তিও হয়ে গেছে। চুক্তি অনুযায়ী ফ্রান্সিস মলম্যান ও স্প্যানিয়ার্ড জোসে আন্দ্রেসের মতো রেস্টুরেন্টের মেনুতে রাখা হবে ল্যাবে তৈরি গোস্ত।
তবে এ ক্ষেত্রে সফলতা আনতে কাঠখড় পোড়াতে হবে উৎপাদকদের। আসল গোস্তের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বাজারে টিকে থাকাটাই ল্যাবের গোস্তের জন্য একটা বড় চ্যালেঞ্জ। তাছাড়া দামও হাতের নাগালের মধ্যে রাখা গেলেই তা সম্ভব হবে।
এরই মধ্যে সিঙ্গাপুর এ ধরনের গোস্ত খুচরা বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে। তবে এবার ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (এফডিএ) অনুমোদনের পর এখন যুক্তরাষ্ট্রেও এটি বিক্রি হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। আসল গোস্তের ছোট একটি কোষ থেকেই তৈরি হয় ল্যাবের গোস্ত। পরে এতে স্বাদ ও অন্যান্য পুষ্টিগুণ যোগ করা হয়। কিছু প্রক্রিয়ার পরই বস্তুটি আসল গোস্তের মতো হয়ে ওঠে।