বুধবার (১৫ নভেম্বর) সকাল ৮ ঘটিকা থেকে শেরপুর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আগত বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে উপস্থিত হতে থাকেন। পরে সাড়ে ১১ ঘটিকার দিকে সাবেক সাংসদ ও বগুড়া জেলা বিএনপির উপদেষ্টা জিএম সিরাজের নেতৃত্বে প্রায় ৫ হাজার নেতাকর্মী মিলে দলীয় কার্যালয় থেকে একটি মিছিল বের করেন। মিছিলে অংশ নেন, শেরপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ভিপি শহিদুল ইসলাম বাবলু, সাধারণ সম্পাদক ভিপি রফিকুল ইসলাম মিন্টু, নির্বাহী সদস্য আসিফ সিরাজ রব্বানী, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আব্দুল মোমিন ও শফিকুল ইসলাম শফিক, পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মামুনুর রশিদ আপেল সহ যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, কৃষকদল, শ্রমিক দল, মহিলা দল, ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ।
জিএম সিরাজের নেতৃত্বে মিছিলটি শুরু করা হলে আওয়ামীলীগের মিছিলটি পেছন থেকে অতর্কিত আক্রমণ করে। এসময় আওয়অমীলীগ ও বিএনপির মিছিল থেকে ইট পাটেকেল মারতে থাকে। পরে আওয়ামীলীগের মিছিলটি বিএনপির মিছিলে ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেন। পরে আ্রওয়ামীলীগের মিছিলটি স্লোগান দিয়ে ফিরে আসার সময়েএকটি দোকানের ভিতরে বিএনপির নেতাকর্মীদের উপস্থিতি টের পেয়ে ঐ দোকান ভাংচুর করে এবং কয়েকজন বিএনপির নেতাকর্মীদের মেরে আহত করেন। পরে আওয়ামীলীগের মিছিলটি বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের মাইক, বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেল, আসবাবপত্র ও জিয়া, খালেদা জিয়া, তারেক জিয়ার ছবি ভাংচুর করেন। পরে আওয়ামীলীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ এবং শেরপুর থানার পুলিশ মিলে পরিস্থিতি শান্ত করেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত শেরপুর আওয়ামীলীগ ও বিএনপির মধ্যে উত্তেজনা অবস্থা বিরাজ করছে।