নিহত আব্দুল মতিন (৬০) ওই গ্রামেরই কছিম উদ্দিনের ছেলে। সে গরু কেনাবেচার ব্যবসা করতো। তাছাড়া স্থানীয় বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলো বলে স্থানীয়রা জানান।
স্থানীয়রা জানান, আব্দুল মতিন বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিল এবং গত ১৬ নভেম্বর/২০২৩ এর মামলায় তিনি এজাহারভূক্ত আসামী ছিলেন। তিনি পুলিশের ভয়ে পালিয়ে ছিলেন। সকালে কৃষি শ্রমিকেরা ধান কাটার জন্য ক্ষেতে যাওয়ার সময় ক্ষেতের পাশে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে। এরপর তাকে উদ্ধার করে শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হলে সেখানে তার মৃত্যু হয়। তার মাথায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত ছিলো।
শেরপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. কামাল হোসেন জানান, তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এর সঙ্গে কারা জড়িত তা খুঁজে বের করতে তদন্ত চলছে।