কুমিল্লা প্রতিনিধি : মিরপুর সরকারি বিদ্যালয়টি ১৯ ৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০১৩ এত সালে সরকারীকরণ হয়। স্কুলটি সুনামের শহীদ দীর্ঘদিন সুপরিচিতি জাতির মেরুদন্ড তৈরি মানুষ গড়ার কারিগর হিসাবে পরিচিতি উন্নয়ন করেছিল। বর্তমানে গত পাঁচ বছর যাবত দুর্নীতির ও দিশাহারার কবলে পরিয়াছে স্কুলটি। ৩৩শতাংশ জমি এখন ১৭শতাংশ ইতিমধ্যে বে দখলদারদের হাতে গিয়েছে। প্রধান শিক্ষক গোলাম মোস্তফা দখলদারদের সাথে জড়িত আছেন।এই অভিযোগ উপস্থাপন করিয়াছেন DPEO(জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার )
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জনাব মোঃ মোস্তফা কোন বাধা প্রাধান্য করেননি। এমনকি বিদ্যালয়ের জমি উদ্ধারে এসএমসি কথিত আদালতে মামলার দায়েরের করতে গেলে তিনি মামলায় বাদী হতে অস্বীকৃতি করেন।
১৩/২/২০২৩খ্রি.জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কুমিল্লা মোঃ আব্দুল মান্নান। এই অভিযোগের তদন্ত করতে আসেন বর্তমান জেলা প্রাথমিক কর্মকর্তা তিনি সরজমিনে তদন্ত করতে এসে দেখতে পান স্কুলটিতে অনিয়মের শেষ নেই। আরো দেখতে পান গত তিন বছর যাবত সরকারি অর্থ আত্মসা করিয়াছেন প্রধান শিক্ষক গোলাম মোস্তফা। আয় বেয়ের কোন হিসাব নেই,ক্যাশ রেজিস্টার নেই, এসএমসিএর কোন অনুষ্ঠান হয়না।
জাল সাক্ষর দিয়ে রেজুলেশন তৈরি করে থাকেন। সভাপতির স্বাক্ষর নকল করা হয়েছে। গত ২৭/৯/২০২৩ তারিখে ডি পি ই ও কুমিল্লাএর তদন্তকালে সভাপতি তা প্রথমে জানতে পারেন। সাবেক সভাপতি শাহ মোহাম্মদ হাসানের ১২/১২/২০২০তারিখের স্বাক্ষরটি জাল বলে সনাক্ত করা হয়েছে।এবং ৪লক্ষ ৪৬হাজার টাকার হিসাবের ভাউচার পাওয়া যায়নি। ২০২১ ও ২০২৩ সালের আয় ব্যায়ের রেকর্ড নেই,কিংবা রেজুলেশন নেই। মৌখিক ভাবেও প্রধান শিক্ষকের নিকট থেকে ৪ লক্ষ ৪৬ হাজার টাকার হিসাব পাওয়া যায়নি।
৩/১২/২০২৩ইং রোজ রবিবার সকাল ১০:৩০ মিনিটে আল মামুনের উপজেলা শিক্ষা অফিসার লাকসাম কুমিল্লা আহ্বায়ক তদন্ত কমিটি নেতৃত্বে ৪ জন তদন্ত টিম সরেজমিনে মতামত সহ তদন্তে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক তেমন কিছুর জবাব দিতে পারিনি। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অমান্য করে নানানভাবে শিক্ষক গোলাম মোস্তফাকে একটি নেটওয়ার্ক চক্র সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছেন।
তদন্ত শেষে আল মামুন প্রধান শিক্ষককে শোকজ করে বলেন আমরাও আপনাকে বাঁচাতে পারবো না একমাত্র বাঁচাতে পারবেন সভাপতি।
এই বিষয়ে মাসুদ বিন হোসাইন উপজেলা ব্রাহ্মণ পাড়া শিক্ষা অফিসার নিরব ভূমিকা পালন করতে দেখা গেছে।
রক্ষক হয় যদি ভক্ষক জাতি কার কাছ থেকে কি আশা করবে