1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
বহুমূখী প্রতিভার অধিকারী ডঃ অধ্যক্ষ এমরানুল হক সায়েদাবাদ আল করীম হসপিটালে ইন্তেকাল করেছেন গৌরনদীতে আ.লীগের দোসরদের হামলায় বিএনপির ৬ নেতাকর্মী আহত আসন্ন সাংগ্রাইং এবং বিজু উৎসব উদযাপন উপলক্ষে বান্দরবান পার্বত্য জেলা যুবদলের উদ্যোগে উপহার বিতরন অনুষ্ঠিত হয় মুসলমানদের ওপরে অত্যাচার হলে প্রতিবাদ করবে বিএনপি ভান্ডারিয়ায় ‘একশত’ ধর্মীয় নেতাদের সমাবেশ ও শিশু সুরক্ষায় সমঝোতা-স্মারক স্বাক্ষর এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করলেন ইউএনও তানভীর আহমেদ গাজায় ইসরায়লি হামলার প্রতিবাদে টাঙ্গাইল নাগরপুরে ইসলামি যুব আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল টাঙ্গাইল নাগরপুরে এসএসসি পরিক্ষায় প্রথম দিনে অনুপস্থিত ৪৩ জন কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ডেমরায় নবী উল্লাহ নবী’র তত্ত্বাবধানে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকদের মাঝে বোতলজাত খাবার পানি বিতরন

বাবুল আক্তারের ২ সন্তানকে হাজিরের নির্দেশ

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১৩ জুন, ২০২১
  • ২৭৫ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: মাহমুদা খানম (মিতু) হত্যা মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করতে তার দুই সন্তানকে ১৫ দিনের মধ্যে তদন্ত কর্মকর্তার কাছে হাজির করতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনে রোববার চট্টগ্রামের মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহনাজ রহমান এই আদেশ দেন।
মাহমুদার স্বামী সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারের বাবা আবদুল ওয়াদুদ ও ভাই হাবিবুর রহমানকে এই আদেশ দেওয়া হয়।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) চট্টগ্রামের পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা বলেন, ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ছিল বাবুল আক্তারের বড় ছেলে। আর পরিবারের সদস্য হিসেবে ছোট মেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী।

আলোচিত এই মামলার রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য এই দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন। মামলায় বাবুল আক্তার যে ঠিকানা দিয়েছেন, সেখানে তার দুই সন্তানকে পাওয়া যায়নি। তার শ্বশুরের কাছেও তারা নেই। গুরুত্বপূর্ণ এই দুই সাক্ষীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বাবুলের বাবা ও ভাইকে কয়েকবার মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে। সর্বশেষ গত ২৭ মে হাবিবুর রহমানকে বলা হয়, ১৩ জুন দুই সাক্ষীকে হাজির করতে। কিন্তু হাজির করেননি। তাই দুই সাক্ষীকে আদালতে হাজির করতে লিখিত আবেদন করা হয়েছে। আদালত আদেশ দিয়েছেন, ১৫ দিনের মধ্যে দুই সাক্ষীকে হাজির করতে।

বাবুল গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে তার ১২ বছরের ছেলে এবং আট বছরের মেয়েটি বাবুলের পরিবারের কাছে রয়েছে।

শিশু দুটিকে নিজেদের কাছে নিতে গত মাসে ঢাকার আদালতে আবেদন করেন মিতুর বাবা ও হত্যা মামলার বাদী মোশাররফ হোসেন। তবে তিনিও এখনো পর্যন্ত নাতি-নাতনির দেখা পাননি।

২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে চট্টগ্রাম নগরীর জিইসি মোড়ে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় প্রকাশ্যে গুলি চালিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয় মিতুকে।

পদোন্নতি পেয়ে পুলিশ সদরদপ্তরে যোগ দিতে ওই সময় ঢাকায় ছিলেন বাবুল। তার ঠিক আগেই চট্টগ্রাম নগর গোয়েন্দা পুলিশে ছিলেন তিনি।
হত্যাকাণ্ডের পর অজ্ঞাত পরিচয় কয়েকজনকে আসামি করে একটি মামলা করেছিলেন বাবুল। পরে নানা গুঞ্জনের মধ্যে পুলিশের চাকরি ছাড়তে হয় তাকে।

এদিকে হত্যাকাণ্ডের পাঁচ বছর পর পিবিআই স্ত্রী হত্যাকাণ্ডে বাবুলের জড়িত থাকার কথা জানালে ১২ মে নতুন মামলা করেন মিতুর বাবা। ওই মামলায় বাবুল এখন কারাগারে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com