1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ১২:২৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সফররত ব্রিটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে ফখরুলের বৈঠক ইসরায়েলি হামলায় নিহত হিজবুল্লাহর মিডিয়া প্রধান বিশ্ব ইজতেমার দুই পর্বের চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা নির্বাচনী সংস্কারের সিদ্ধান্ত হয়ে গেলে খুব দ্রুত রোডম্যাপ: প্রধান উপদেষ্টা বীরগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা মনজুরুল ইসলামের মতবিনিময় বিসিবি চলছে জোড়াতালি দিয়ে : ক্রীড়া উপদেষ্টা স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে ফেরত চাওয়া হবে : ড. ইউনূস পতিত সরকার রিজার্ভ রেখে গিয়েছিল তলানিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ দেখাতে মহাপরিকল্পনা করা হয়েছে পাবর্ত্যবাসীকে মূল স্রোতধারায় সম্পৃক্ত করতে হবে, পাজেপ-এ নবনিযুক্তদের পাবর্ত্য উপদেষ্টা

‘বিশ্ব পানিতে ডুবে মৃত্যু প্রতিরোধ দিবস’ আজ

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ২৫ জুলাই, ২০২১
  • ১৫০ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: সারাবিশ্বে প্রথমবারের মতো আজ পালিত হচ্ছে ‘বিশ্ব পানিতে ডুবে মৃত্যু প্রতিরোধ দিবস।’ পানিতে ডুবে যাওয়া প্রতিরোধকল্পে এ বছরের প্রতিপাদ্য নির্ধারিত হয়েছে—‘যে কেউ পানিতে ডুবে যেতে পারি, সবাই মিলে প্রতিরোধ করি’। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, বিশ্বে প্রতি বছর ২ লাখ ৩৬ হাজার মানুষ পানিতে ডুবে মারা যায়।

সেন্টার ফর ইনজুরি প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চ বাংলাদেশের পরিচালক ও ইন্টারন্যাশনাল ড্রাউনিং রিসার্চ সেন্টারের ডেপুটি এক্সিকিউটিভ প্রধান ড. আমিনুর রহমান বলেন, ‘সরকার পানিতে ডুবে যাওয়াকে ‘শিশু মৃত্যু’র অন্যতম কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট লক্ষ্যমাত্রাসমূহ (এসডিজি), বিশেষত এসডিজি ৩- সুস্বাস্থ্য এবং কল্যাণ, অর্জনের লক্ষ্যে শিশুদের পানিতে ডুবে যাওয়া প্রতিরোধ করা অত্যন্ত জরুরি।’

প্রসঙ্গত, গত ২৮ এপ্রিল জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ কর্তৃক ৭৫ বছরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো পানিতে ডুবে যাওয়া প্রতিরোধ বিষয়ক একটি ঐতিহাসিক প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে। ফলে জাতিসংঘ ২৫ জুলাইকে ‘বিশ্ব পানিতে ডোবা প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে। পানিতে ডুবে মোট মৃত্যুর ৯০ শতাংশেরও বেশি ঘটে থাকে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে।

এশিয়া ও আফ্রিকাতে পানিতে ডুবে মৃত্যুহার সবচেয়ে বেশি। পানিতে ডোবার ক্ষেত্রে সামাজিক বৈষম্য পরিলক্ষিত হয়। গ্রামাঞ্চলে অধিকসংখ্যক শিশু-কিশোর পানিতে ডুবে মৃত্যুবরণ করে। বিশ্বে শিশু মৃত্যুর ১০টি প্রধান কারণের মধ্যে পানিতে ডুবে মৃত্যু অন্যতম। বাংলাদেশসহ বেশির ভাগ নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে এক-চার বছর বয়সী শিশুরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে, এরপর রয়েছে ৫-৯ বছর বয়সী শিশুরা।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জনসচেতনতা বৃদ্ধিকল্পে কিছু উদ্যোগ নিয়েছে এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক পাঁচ বছরের নিচে ২ লাখ শিশুর সুষ্ঠু তত্ত্বাবধান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ৮ হাজার কমিউনিটি ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপন এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাধ্যমে ৬-১০ বছর বয়সী শিশুদের সাঁতার শেখানোর একটি প্রকল্প প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তবে শিশুদের এই অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু প্রতিরোধে যত দ্রুত সম্ভব এসব কার্যক্রম দেশব্যাপী পরিচালনা করার এখনই সময়।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিস্টিক ২০২০-এর প্রতিবেদনে দেখা যায়, পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে নিউমোনিয়ার পরে পানিতে ডুবা হচ্ছে দ্বিতীয় প্রধান ঘাতক। উচ্চ আয়ের দেশগুলোতে গৃহীত কার্যকর পদক্ষেপসমূহ বাস্তবায়ন করার মতো আর্থিক সামর্থ্য বাংলাদেশের নেই। তাছাড়া এই পদক্ষেপগুলো বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে উপযুক্তও নয়। দেশের প্রেক্ষাপট এবং সমাজে গ্রহণযোগ্য এরূপ পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com