বৃহস্পতিবার (১২ আগস্ট) নগর ভবনে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে এভাবেই ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী, স্বজনদের খোঁজ খবর নিচ্ছিলেন মেয়র তাপস।
ডেঙ্গু আক্রান্ত শিশুর খোঁজ নেওয়া শেষে শিশুটির মায়ের কাছে তাদের বাসার ঠিকানা জানতে চান মেয়র। সেই মাকে তিনি বলেন, আপনাদের বাসার আশপাশে কোথাও এডিসের লার্ভা হয়েছে। সে কারণে হয়ত শিশুটি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে।
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীদের বাড়ির ঠিকানা সংগ্রহের পর, এর আশপাশে এডিসের লার্ভার উৎসস্থল আছে কি না তা খুঁজতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্থানীয় কাউন্সিলর ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের নির্দেশনা দেন তাপস।
এদিকে বুধবার (১১ আগস্ট) খিলগাঁও রেলগেট সংলগ্ন এলাকায় অন্তর্বর্তীকালীন বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। পরে সাংবাদিকের সঙ্গে আলাপকালে মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, যেসব জায়গায় পানি জমতে পারে সেসব আঁধার বিনষ্ট করতে হয়ে। এজন্য এডিস মশার উৎসস্থল সম্পর্কে তথ্য দেওয়ার জন্য নগরবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
ডিএসসিসি মেয়র বলেন, আপনার আশপাশে যদি কোনো লার্ভার উৎস থাকে তাহলে আমাদের জানান। আমরা সরাসরি সেখানে যাব। আমাদের প্রায় ১ হাজার জনবল সকাল থেকে সন্ধ্যা সার্বক্ষণিক মাঠে রয়েছে। তারা উৎস নিধনে কাজ করছে, অভিযান পরিচালনা করছে।
তিনি বলেন, আমরা যত বেশি তথ্য পাবো তত বেশি সফল হব। চিরুনি অভিযানের মাধ্যমে ডেঙ্গু রোগীর ঊর্ধ্বমুখী গতি নিম্নমুখী হয়েছে। ইনশাহ আল্লাহ চিরুনি অভিযানের মাধ্যমে এডিস মশার বিস্তার থেকে ঢাকাবাসীকে নিস্তার দিতে পারব।