1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কয়রায় একাধিক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত পলাতক ৬ আসামী গ্রেফতার কয়রায প্রাথমিক ও গনশিক্ষা মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবীতে মানববন্ধন কয়রায় পত্রদূত পত্রিকার প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন পলাশবাড়ী কামালগেট যুব সংঘ উদ্যোগে ৩য় বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে ৩০ জানুয়ারি। পটুয়াখালী জেলা গলাচিপায় মাধ্যমিক ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত গৌরনদীর ধানডোবা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের তিন দিনব্যাপী বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগীতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান সম্পন্ন নরসিংদীর বেলাব বাজারে এক রাতে ৬ দোকানে চুরি নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য সহনীয় রাখার লক্ষ্যে বাজার মনিটরিং করলেন জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার সাভারে নারী-পুরুষের বৈষম্য দূরীকরণে একে অপরকে সহযোগিতা শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত গাইবান্ধায় আবুল কালাম আজাদসহ জেলা বিএনপির নেতাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপ প্রচার

Shab-e-Meraj – ISRA

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৪৬ বার দেখা হয়েছে

 

Today
is the holy night of Shab-e-Miraj. On the night of the previous day, devout Muslims will pray to Allah Almighty for mercy and forgiveness and perform worship. The importance of Shab-e-Miraj in Islam is very significant. Because it is through this night that prayers are made obligatory for Muslims. It was on this night that the beloved Prophet Hazrat Muhammad (PBUH) brought the provision of offering prayers five times a day.
On this night, one can stay awake and worship Allah, including reciting the Quran, reciting blessings in abundance, and performing voluntary prayers.

On this night, one can stay awake and worship Allah, including reciting the Quran, reciting blessings in abundance, and performing voluntary prayers.

Shab-e-Miraj is a Persian word. Shab means night and Miraj means ascension or ascension. In Arabic, this night is called ‘Laylatul Miraj’, the glorious night. On this night, Allah’s beloved Prophet and Messenger Hazrat Muhammad (peace be upon him) traveled to the upper world by the command of Allah, the Sovereign of this world and the Hereafter.

An important symbol of Islam is the Night of Ascension. Hazrat Muhammad (PBUH) met Allah Almighty on the night of Ascension. He brought the blessed obligatory worship of five daily prayers for his Ummah.

Allah, the Lord of the Worlds, says in the Quran, “Glory be to Him Who took His servant by night from Al-Masjid al-Haram to Al-Masjid al-Aqsa, the vicinity of which We have blessed, that We may show him some of Our signs. Indeed, He is the All-Hearing, the All-Seeing.” (Surah Bani Israel-1)

“ISRA”

‘Isra’ means to be taken at night. In the verse, the journey from Masjid al-Haram to Masjid al-Aqsa is called Isra. And the journey from there to the heavens is called Miraj. In this verse, ‘Isra’ and Miraj are proven through the Quran and Hadith.

There is disagreement about which night of the day is the night of Miraj. There are many opinions. Hafiz Ibn Hajar Asqalani (may Allah have mercy on him) said in ‘Fathul Bari’ 7/260, there are more than ten opinions about when Shab-e-Miraj is.

In which month? There are seven opinions, including Rabi’ul Awwal, Rabi’ul Akhira, Rajab, Ramadan, Shawwal, Dhul-Qadh, and Dhul-Hijjah. (Al-Bidayah wan Nihaya 3/109, Al-Mawahibul

La’dunniyyah, 1/273-75) The most common opinion is that this miracle occurred on the night of the 27th of Rajab.

On this night, one can stay awake and worship Allah, including reciting the Quran, reciting blessings in abundance, and performing voluntary prayers. Because on this night, Allah Almighty made prayer obligatory for the Ummah through the Holy Prophet (PBUH).

The Prophet Muhammad (peace be upon him) said that on the Day of Judgment, prayers will be the first thing to be accounted for. Therefore, the more voluntary prayers are performed while keeping the obligatory prayers in order, the easier it will be

হযরত মুহাম্মদ সা. ঊর্ধ্বজগৎ ভ্রমণ উম্মতের জন্য অনেক শিক্ষা রয়েছে। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ। এই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফজিলতের দিক দিয়ে ৫০ ওয়াক্ত নামাজের সমান। এটা মেরাজের রাত্রির ঘটনার মাধ্যমেই প্রমাণিত হয়।

সুরা বাকারার শেষের দুটি আয়াত মেরাজেই অবতীর্ণ হয়। এ আয়াতগুলোতে উম্মতে মুহাম্মদির প্রতি আল্লাহর অশেষ রহমত ও অনুগ্রহ প্রকাশ করা হয়েছে। উম্মতে মুহাম্মদির মধ্যে যারা কখনো শিরক করেনি, তাদের ক্ষমা করার সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে মেরাজে। নামাজে যে ‘আত্তাহিয়্যাতু’ পড়া হয়, সেটিও মেরাজের উপহার।

আল্লাহর রসুল সা. মেরাজ থেকে ফিরে আসর পর সুরা বনি ইসরাইলের ২২ থেকে ৩৭ নং আয়াতের মাধ্যমে ১৪ দফা জনগণের সামনে পেশ করেন :
—————————————–
১. আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করো না, তাহলে তুমি নিন্দিত ও অসহায় হয়ে পড়বে। আর তোমরা কেবল আল্লাহরই ইবাদত করো (সুরা বনি ইসরাইল ২২)

২) বাবা-মার সাথে ভালো ব্যবহার করো। তাদের একজন বা উভয়ে বৃদ্ধ অবস্থায় যদি তোমাদের সামনে উপনীত হয় তাহলে তাদের সাথে উহ্ শব্দটি পর্যন্ত করো না। তাদের ধমকের সুরে জবাব দিয়ো না; বরং তাদের সাথে মর্যাদা সহকারে কথা বলো। আর তাদের সামনে বিনয়ী থেকো আর দোয়া করতে থাকো- ‘হে আমার প্রতিপালক, তাদের তেমনিভাবে লালনপালন করো, যেমনি তারা শৈশবে আমাদের লালনপালন করেছেন (সুরা বনি ইসরাইল ২৩-২৪)।

৩.) তোমাদের কৃতকর্মের জন্য আল্লাহর কাছে তওবা করো, তাহলে আল্লাহ তোমাদের অপরাধ ক্ষমা করে দেবেন। নিশ্চই আল্লাহ তোমাদের মনের খবর জানেন (সুরা বনি ইসরাইল ২৫)।

৪.) আত্মীয়স্বজনকে তাদের অধিকার দাও আর মিসকিন ও মুসাফিরদের হক আদায় কর (সুরা বনি ইসরাইল ২৬)।

৫) অপব্যয় করো না, নিশ্চয়ই অপব্যয়কারী শয়তানের ভাই, আর শয়তান স্বীয় প্রতিপালকের প্রতি অকৃতজ্ঞ (সুরা বনি ইসরাইল ২৭)।

৬.) হকদারদের হক আদায়ে তুমি যদি অপারগ (অসমর্থ) হও তাহলে তাদের সাথে অত্যন্ত নম্রভাবে কথা বলো (সুরা বনি ইসরাইল ২৮)।

৭.) ব্যয়ের ক্ষেত্রে বেহিসাবি হয়ো না, আবার কৃপণতাও প্রদর্শন কর না। আল্লাহ যাকে চান রিজিক বাড়িয়ে দেন, যাকে চান কমিয়ে দেন (সুরা বনি ইসরাইল, আয়াত : ২৯-৩০)।
৮.)দারিদ্র্যের ভয়ে সন্তান হত্যা করো না। নিশ্চয়ই এটা মহাপাপ (সুরা বনি ইসরাইল ৩১)।

৯.) জিনা-ব্যভিচারের কাছেও যেয়ো না। নিশ্চই এটি নিকৃষ্ট ও গর্হিত কাজ (সুরা বনি ইসরাইল ৩২)।
১০.) কোনো জীবনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করো না। কাউকে অন্যায়ভাবে হত্যা করা হলে তার উত্তরাধিকারীকে আমি এই অধিকার দিয়েছি (চাইলে রক্তের বিনিময় চাইতে পারে), তবে প্রতিশোধের ব্যাপারে সে যেন বাড়াবাড়ি না করে (সুরা বনি ইসরাইল, আয়াত : ৩৩)।

১১.) এতিমের সম্পদের ধারের কাছেও যেও না। সম্পদের ব্যাপারে তার বয়ঃপ্রাপ্তি পর্যন্ত অপেক্ষা করো আর প্রতিশ্রুতি সম্পর্কে সচেতন থাকো। নিশ্চয়ই প্রতিশ্রুতি সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হবে (সুরা বনি ইসরাইল ৩৪)।

১২.) মেপে দেয়ার সময় পূর্ণ মাপে দিবে এবং ওজন করবে সঠিক দাঁড়ি পাল্লায়। এটিই উত্তম পন্থা এবং এর পরিণাম শুভ। (সুরা বনি ইসরাইল ৩৫)।

১৩.) যে বিষয়ে তোমার জ্ঞান নেই সেগুলোর পেছনে লেগো না। নিশ্চয়ই চোখ, কান, অন্তর সব কিছুই জিজ্ঞাসিত হবে (সুরা বনি ইসরাইল ৩৬)।

১৪.) জমিনে দম্ভসহকারে চলো না। তুমিতো কখনও জমীনে ফাটল ধরাতে পারবে না ও উচ্চতায় কখনও পাহাড় সমান হতে পারবে না। (সুরা বনি ইসরাইল ৩৭) এই ১৪ দফাই শবেমেরাজের প্রকৃত শিক্ষা।

আগামী বৃহস্পতিবার থেকে ১৪৪৬ হিজরি সনের পবিত্র রজব মাস গণনা শুরু হবে। এছাড়া আগামী ২৭ জানুয়ারি দিনগত রাতে পবিত্র শবে মেরাজ পালিত হবে।

সকল মুসলমান ভাই বোন এই পবিত্র রজনী এবাদত বন্দেগি করবে বিশেষ অনুরোধ রইল। সকলের কাছে দোয়া চাই, সকলের প্রতি রইল অকৃত্রিম ভালবাসা।

বিনীত নিবেদনে;
এম এ হোসেইন

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com