৩৫ বছর বয়সী শ্রুতি আর্থিকভাবে স্বাধীনভাবে চলতে চান। এক দশক ধরে বাবা-মা থেকে আলাদা হয়ে নিজের বাড়িতে থাকছেন এ অভিনেত্রী। করোনা মহামারীর আগেই বাড়ি কিনেছিলেন তিনি।
শ্রুতি হাসান বলেন, আমার কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। আমার বাবা কিংবা মা আমাকে সাহায্য করছে না। নিজের খরচ নিজেকেই বহন করতে হয়। শুটিংয়ে যাওয়া ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। আমার ঘরে থাকার মতো অবস্থা থাকলে ঘরেই থাকতাম।
করোনার মধ্যে শুটিং করা কঠিন জানিয়ে শ্রুতি বলেন, মাস্ক ছাড়া শুটিং সেটে থাকা আতঙ্কের। আমি মিথ্যা বলবো না। আমাদের শুটিংয়ে যেতে হয়েছে কারণ সবার মতো আমারও আর্থিক সীমাবদ্ধতা আছে। মহামারী শেষ হওয়া পর্যন্ত আমি লুকিয়ে থাকতে পারি না।