বঙ্গনিউজবিডি রিপোর্ট : তখনকার ক্যাপ্টেন ভূঁইয়া আজ থেকে পাঁচ দশক আগে জনসেবার পাল উঁড়িয়ে ছিলেন বৃহত্তর দাউদকান্দির জনপদে। তিনি আসলেন জয় করলেন মানুষের হৃদয়। সেনা বাহিনীর শীর্ষ পদে থেকে করেছেন জনসেবা।বাংলাদেশ সেনা বাহিনীতে তিনি চাকরিরত অবস্থায় এই বাহিনীতে বৃহত্তর দাউদকান্দি উপজেলার প্রায় ২০ হাজার লোককে চাকু্রি দিয়েছেন। কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি- মেঘনা) সংসদীয় আসন থেকে অনুষ্ঠিত ২০০৮ সালের ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে প্রথমবারের মতো সংসদসদস্য নির্বাচিত হন মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূঁইয়া। সেই থেকে ২০১৪ সালের ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ও ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টানা তৃতীয় বার সাংসদ নির্বাচিত হন। তিনি এই সরকারের টানা ১২ বছরের শাসনামলে এই দুই উপজেলার সংযোগসহ অভাবনীয় উন্নয়ন করেছেন যা লোকমুখেও প্রচারিত, তথ্য নির্ভর সুত্রমতে, দাউদকান্দি- মেঘনায় তিনি রাস্তা-ঘাট,কালভার্ট, ব্রীজসহ অবকাঠামোগত প্রায় সার্বিক উন্নয়ন করেছেন। দুই উপজেলার ঘরেঘরে তিনি বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছেন। বলা যায়,এই দুই উপজেলায় শতোভাগ বিদ্যুাতয়ন হয়েছে। জনসেবা করার স্পৃহাই তাকে মহান করে তুলেছেন। সেনাবাহিনী চাকরি জীবন থেকে অবসর নেওয়ার পর মেজর জেনারেল সুবিদ আলী ভূঁইয়া হয়েছেন দাউদকান্দি-মেঘনা (কুমিল্লা-১) এর সাংসদ। এ নিয়ে টানা তৃতীয় মেয়াদে তিনি সাংসদ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সুনামের সাথে। তিনি বর্তমানে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি।
বাবার পথ ধরে জনসেবা করার স্পৃহা ও সুপ্তবাসনা থেকে সেনাবাহিনী থেকে স্বেচ্ছায় চাকরি ছেড়ে জনগণের বন্ধু হতে রাজনৈতিক ময়দানে আসলেন তাঁরই সুযোগ্য তনয় মেজর(অব.) মোহাম্মদ আলী। তিনিও সহজে জয় করে নিতে লাগলেন মানুষের মন। এ নিয়ে তিনি টানা দ্বিতীয় মেয়াদে দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এর দায়িত্ব পালন করছেন,অত্যান্ত নিষ্ঠার সাথে তিনি জনগণের মন জুগিয়ে কাছ করছেন। জনসেবা পৌঁছে দিচ্ছেন জনগণের দোরগোড়ায়। করোনাকালীন সময়ে জনগণের কাছে গিয়ে করোনাপ্রতিরোধে তিনি সাহসী ভূমিকা রেখেছেন। হয়েছেন জনতার প্রিয় মানবিক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান। অন্নহীনদের ঘরে ঘরে নিজেই পৌঁছে দিয়েছেন খাদ্যসামগ্রী। অসীম সাহসিকতার সাথে তিনি যেকোনো দুর্যোগকালীন সময়ে বিপন্ন মানুষের পাশে থাকেন। প্রথমবার উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান থাকাকালীন সময়ে তিনি চট্টগ্রাম বিভাগে শ্রেষ্ঠ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেম,যা এক বিরল সম্মাননা এই উপজেলাবাসিকে তিনি উপহার দিয়েছিলেন। দ্বিতীয় মেয়াদে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর করোনাকালীন সময়ে বীরত্বগাঁথা অবদানের জন্য তিনি চ্যানেল আই থেকে ‘শ্রেষ্ঠ সমাজসেবক’ এ্যাওয়ার্ড পেয়েছিলেন। আগমীর স্থানীয় রাজনীতিতে তাঁর এই সুচিন্তা ও কার্যক্রম তাঁকে নিঃসন্দেহে ভালো অবস্থানে নিয়ে যাবে। তাঁর দুরদর্শী ও বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দিনদিন তাঁর রাজনৈতিক অবস্থান ও স্থানীয় আ.লীগসহ এর সহযোগী অঙ্গসংগঠন অনেক শক্তিশালী।