1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ১০:০২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সাফ মহিলা চ্যাম্পিয়নশীপ বিজয়ী জাতীয় ফুটবল দলের পাহাড়ি কৃতি ফুটবলারদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে পার্বত্য উপদেষ্টা প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল নিয়ে ডিআরইউ’র উদ্বেগ জনতার তোপের মুখে শেরপুরে হাসপাতাল ছেড়ে পালালেন তত্ত্বাবধায়ক শেষ মুহূর্তের গোলে বাংলাদেশের রুদ্ধশ্বাস জয় প্রতিবেশীদের স্বার্থের কারণে রোহিঙ্গা সংকট দীর্ঘায়িত হচ্ছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা পটুয়াখালী গলাচিপে আবাসিক এলাকায় প্লাস্টিক রিসাইক্লিং কারখানা বন্ধের দাবি হাসিনার আমলে যারা নির্বাচন করেনি, তাদের নিয়ে সরকার গঠন করবে বিএনপি: বরকত উল্লাহ বুলু গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ গড়তে অন্তর্বর্তী সরকারকে যুক্তরাজ্যের সমর্থন কুমিল্লায় স্বেচ্ছাশ্রমে রাস্তা পরিষ্কার করলেন তরুণরা রাষ্ট্র সংস্কারই এই সরকারের প্রধান চ্যালেঞ্জ: প্রধান উপদেষ্টা

শিশু বয়সেই কালেমা শেখেন ডা. রেখা কৃষ্ণ

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২৪ মে, ২০২১
  • ১৭৯ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন ছিলেন এক মুসলিম রোগী। মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে ভেন্টিলেটর সহায়তায় রাখা হয়। পরিবারের কারও তার কাছে যাওয়ার অনুমতি ছিল না। তাই তার মৃত্যুর আগে তাকে কালেমা শাহাদাত পাঠ করে শোনান দায়িত্বরত হিন্দু চিকিৎসক রেখা কৃষ্ণ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হিন্দু ধর্মাবলম্বী এই চিকিৎসকের মহৎকর্ম সবার কাছে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে।

দুবাইভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ জানিয়েছে, ভারতীয় বংশোদ্ভুত ডা. রেখা কৃষ্ণ বেড়ে উঠেছেন দুবাইয়ে। তাই সেখানকার ইসলামি সংস্কৃতির সঙ্গে তিনি ভালোভাবে পরিচিত হয়ে ওঠেন। শিশু বয়সেই তিনি কালেমা শাহাদত শেখেন।

ডা. রেখা কৃষ্ণ ভারতের কেরালার পলাক্কাদ জেলার সেভানা হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারে দায়িত্ব পালন করছেন। দুবাইভিত্তিক সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমসকে মুঠোফোনে রেখা বলেন, ‘নিউমোনিয়া নিয়ে ওই রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। ১৭ দিন পর তার অবস্থা আরও খারাপ হয়। চিকিৎসকরা তার বাঁচার আশা ছেড়ে দেন। পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করে তাকে ভেন্টিলেটর থেকে নামানো হয়। জীবনের শেষ মুহূর্তে আমি তার সঙ্গে ছিলাম।’

রেখা আরও বলেন, ‘ওই রোগী হাত-পা নাড়াচাড়া বন্ধ করে দেন। আমি অসহায় হয়ে দেখছিলাম। আমি জানতাম না তার শেষ স্মৃতি কী। আমি নিরবে তার জন্য প্রার্থনা করছিলাম। তারপর কালেমা শাহাদাত পাঠ করে শোনাই। এটি একটি ধর্মীয় নিয়ম তবে এটি মানবিক দায়িত্বও। আমি কালেমা পাঠ করে শোনানোর পরই তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।’

ডা. রেখা বলেন, ‘আমি কেরালায় জন্মগ্রহণ করলেও বড় হয়েছি দুবাইয়ে। বাবা-মা দুবাইতে থাকেন। আমি দুবাই থেকে ভারতে চলে আসি এবং কেরালায় বাস শুরু করি। আমার স্বামীও একজন ডাক্তার। আমার বাবা-মা আমাকে সবসময় ‍অন্য ধর্মকে সম্মান করতে বলতেন।’ কোনো পরিকল্পনা করে নয়, আকষ্মিকভাবেই তিনি ওই রোগীকে কালেমা শাহাদাত পাঠ করে শোনান বলে জানান ডা. রেখা কৃষ্ণ।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com