1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বিগত দিনের ভঙ্গুর শিক্ষাব্যবস্থা দেশের শিক্ষা খাতকে ধ্বংস করে দিয়ে গেছে : উপাচার্য ড. এএসএম আমানুল্লাহ ডেঙ্গু আক্রান্তে আজও ১০ জনের মৃত্যু, নতুন সনাক্ত ৮৮৬ ছাত্র-জনতার ওপর একাই ২৮ গুলি ছোড়া তৌহিদুল গ্রেফতার লক্ষ্মীপুরে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে নাগরিক প্লাটফর্ম এর জেলা কমিটি পুনর্গঠন মানুষকে সম্মান দিতে পারেননি বলেই শেখ হাসিনা পালিয়েছেন, লক্ষ্মীপুরে এ্যানি চৌধুরী যখন কোন কিছু বিনামূল্যে পাওয়া যায়, বুঝে নিও তার জন্য অনেক বড় মূল্য দিতে হবে দেশের সংকট সমাধানে দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন: তারেক রহমান সহনশীল রাখার চেষ্টা করা হবে রোজায় বাজার: বাণিজ্য উপদেষ্টা জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের পরামর্শ

হলে একটা সিটের জন্য কেন দাসত্বের জিন্দেগি বেছে নিতে হবে: সমন্বয়ক আব্দুল কাদেরের প্রশ্ন

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৪৫ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর হলে সিটের জন্য কেন ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনের কাছে শিক্ষার্থীদের জিম্মি হয়ে থাকতে হবে সে বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আব্দুল কাদের।

শুক্রবার দিনগত রাতে নিজের ফেসবুকে আইডিতে এ সংক্রান্ত একটি স্ট্যাটাস দেন তিনি। সেখানে আব্দুল কাদের লেখেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিভাগ শিক্ষার্থীই আমার মতো নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে উঠে আসে। অনেক স্বপ্ন নিয়ে ঢাবিতে আসে, সেই স্বপ্নগুলো গণরুমে পচতে থাকে। একটা সিটের জন্য ক্ষমতাসীন দলের কাছে জিম্মি হয়ে থাকা লাগে, তাদের হুকুমের গোলাম হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় জীবন পার করে দিতে হয়।

ঢাবির হল জীবনের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে তিনি বলেন, আমার অপরাধটা কোথায়? আমি গরিব ঘরের সন্তান, সেটা আমার অপরাধ নাকি ঢাবিতে চান্স পাওয়া আমার অপরাধ? আমাকে কেন একটা সিটের জন্য দাসত্বের জিন্দেগি বেছে নিতে হবে!

হল প্রশাসনের উদ্দেশে তিনি লেখেন, আমাদের দেখভালের দায়িত্বে থাকা শিক্ষকরা দায়-দায়িত্বের তোয়াক্কা না করে ক্ষমতাসীন দলের পাহারাদার হিসেবে কাজ করতেন, যেটা খুবই লজ্জাজনক ও বেদনাদায়ক।

এই সমন্বয়ক আরও বলেন, চব্বিশের জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে ছাত্র-জনতার রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে যে প্রশাসনিক কাঠামো পুনর্গঠিত হয়েছে, যারা দায়িত্ব পেয়েছেন, তারা যেন শহিদ-আহতদের ত্যাগের কথা স্মরণ করে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করেন, শহিদদের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করেন, নিপীড়ন-নির্যাতন, দখলদারমুক্ত পরিবেশ তৈরি করেন।

‘এত এত শহিদের আত্মত্যাগের পরও আগামীতে কোনো শিক্ষার্থীর যেন আফসোস করে বলতে না হয়, “আমার ঢাবিতে চান্স পাওয়া অপরাধ নাকি গরিব ঘরের সন্তান হওয়া!” আজকে আমার হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের কাছে এই দাবিটা জানিয়ে আসলাম’।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com