1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:৪৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
রংপুর প্রেসক্লাব সরকারী নির্দেশ অমান্য-রাষ্ট্রীয় কাজে বাঁধা :বহিস্কৃত সদস্যদের নামে সমাজসেবা অধিদপ্তরের মামলার দায়ের জুলাই বিপ্লব শি‌খি‌য়ে‌ছে, কোন কিছুই অসম্ভব নয় : তথ্য ও সম্প্রচার স‌চিব মনোহরদীতে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত নোয়াখালীতে থানার পুকুরে পড়ে ছিল লুট হওয়া চায়না রাইফেল   সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত তরুণ প্রজন্মের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম :আমিনুল হক ঠাকুরগাঁওয়ে সমলয় পদ্ধতিতে বোরো ধান চাষাবাদের উদ্বোধন *দেশের সর্ববৃহৎ এক্সপো ভিলেজের যাত্রা শুরু* “সিরাজনগর দরবার শরীফের ৫০তম উরসে আউলিয়া ও আন্তর্জাতিক সুন্নী মহা সম্মেলন সম্পন্ন” দাউদকান্দিতে সাংবাদিকদের সাথে জামায়াতের মতবিনিময়

গ্রেনেড হামলায় মানুষ মারা কোন ধরনের গণতন্ত্র, প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২১ আগস্ট, ২০২১
  • ১৬৭ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : গ্রেনেড হামলায় মানুষ মারা কোন ধরনের গণতন্ত্র ছিল-তা জানতে চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২১ আগস্ট নারকীয় গ্রেনেড হামলার দুঃসহ স্মৃতিচারণ করে আজ শনিবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভায় তিনি এমন প্রশ্ন করেন। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে ওই সভায় যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী।

প্রশ্ন রেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘গ্রেনেড হামলায় মানুষ মারা কোন ধরনের গণতন্ত্র ছিল?’ তিনি বলেন, ‘আক্রমণকারীদের রক্ষা করার জন্য সেদিন ভয়াবহতার মধ্যেই পুলিশ লাঠিচার্জ ও টিয়ারগ্যাস ছুড়েছে। সব আলামত সিটি করপোরেশনের গাড়িতে পানি এনে তা দিয়ে ধুয়ে নষ্ট করা হয়েছে। একটা গ্রেনেড অবিস্ফোরিত থেকে যায়, সেটিও সংরক্ষণের কথা বলায় একজন অফিসারকে ধমকানো হয়। পরে তাকে নির্যাতনও করা হয়েছে। সরকারের সহযোগিতা না থাকলে তো এমন হতে পারে না।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘ওইদিন রাত ১১টায় সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সে চারজনকে দেশ থেকে বাইরে পাঠিয়ে দেন খালেদা জিয়া (তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী)। তার মধ্যে তাজউদ্দীনও ছিল। শোনা যাচ্ছে, তখন কর্নেল রশিদ ও ডালিম ঢাকায় এসেছিল। তাদের রক্ষা করে খালেদা জিয়া। যখন তারা জানলো- আমি মরি নাই। তখন দেশ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে গোয়েন্দা সংস্থার লোকজনও জড়িত ছিল।’

২১ আগস্টের ক্ষেত্র তুলে ধরে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘আগস্ট মাস আসেই শোক ব্যথা-বেদনা নিয়ে। ১৫ আগস্ট জাতির পিতা, আমার ভাই-বোনসহ সবাইকে হারালাম। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আমাদের চরম যন্ত্রণা ও কষ্টের। বিএনপির অত্যাচারটা শুরু হয়েছিল ২০০১ সালের ১ অক্টোবর থেকেই। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর মতোই নির্যাতন শুরু করেছিল।’

সরকারপ্রধান বলেন, ‘বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরীর হামলা হলো। আমরা সেটার প্রতিবাদ করলাম। সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশ ডাকলাম। মুক্তাঙ্গনে সভা হওয়ার কথা ছিল, অনুমতি দেয়নি। মধ্যরাতে পার্টি অফিসের সামনে করার অনুমতি দিলো। তখনই সন্দেহ হল কেন এত রাতে অনুমতি দিলো। প্রকাশ্যে দিবালোকে এভাবে গ্রেনেড হামলা করে মানুষ হত্যা করবে, তা কখনো ভাবিনি।’

বাবার পথ ধরেই এ দেশের মানুষের জন্য কাজ করছেন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘গ্রেনেড, বোমা, বুলেট দিয়ে বারবার হত্যাচেষ্টা হয়েছে। আল্লাহর রহমতে নেতাকর্মীরা আমাকে বাঁচিয়েছেন।’

বিএনপির সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘তারা গুম-খুনের কথা বলে। তাদের হারিস চৌধুরী, সালাউদ্দিন আরও কে কে গুম হয়েছে বলে বেড়ায়। পরে বিদেশে খোঁজ পাওয়া যায়। কেউ ভারতে, লন্ডনে বা আমেরিকায়। আসলে তারা নিজেরা নিজেদের গুম করে রাখে। এটাও এ দেশে ঘটে, দুর্ভাগ্য।’

সভায় ২১ আগস্ট নারকীয় গ্রেনেড হামলার স্মৃতিচারণ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, কার্যনির্বাহী সদস্য ও বিএমএ’র সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী প্রমুখ।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com