1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বহুমূখী প্রতিভার অধিকারী ডঃ অধ্যক্ষ এমরানুল হক সায়েদাবাদ আল করীম হসপিটালে ইন্তেকাল করেছেন গৌরনদীতে আ.লীগের দোসরদের হামলায় বিএনপির ৬ নেতাকর্মী আহত আসন্ন সাংগ্রাইং এবং বিজু উৎসব উদযাপন উপলক্ষে বান্দরবান পার্বত্য জেলা যুবদলের উদ্যোগে উপহার বিতরন অনুষ্ঠিত হয় মুসলমানদের ওপরে অত্যাচার হলে প্রতিবাদ করবে বিএনপি ভান্ডারিয়ায় ‘একশত’ ধর্মীয় নেতাদের সমাবেশ ও শিশু সুরক্ষায় সমঝোতা-স্মারক স্বাক্ষর এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করলেন ইউএনও তানভীর আহমেদ গাজায় ইসরায়লি হামলার প্রতিবাদে টাঙ্গাইল নাগরপুরে ইসলামি যুব আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল টাঙ্গাইল নাগরপুরে এসএসসি পরিক্ষায় প্রথম দিনে অনুপস্থিত ৪৩ জন কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ডেমরায় নবী উল্লাহ নবী’র তত্ত্বাবধানে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকদের মাঝে বোতলজাত খাবার পানি বিতরন

শিশুর দাঁতের যত্ন কীভাবে করবেন?

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ২৫৮ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : অনেকে জিজ্ঞেস করেন, শিশুদের দাঁত কখন থেকে ব্রাশ করব? একটি নাকি কয়েকটি ওঠার পর ব্রাশ করাব? আসলে মায়ের গর্ভে থাকা অবস্থাতেই শিশুর দাঁতের যত্ন শুরু করা উচিত।

গর্ভকালীন মায়েরা অনেক ধরনের ওষুধ খেয়ে থাকেন। এর মধ্যে কিছু ওষুধ গাইনি চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া উচিত নয়। কারণ এসব ওষুধের কিছু রয়েছে, যা শিশুদের দাঁতের সমস্যা করে থাকে। এসব ওষুধ দাঁতের সাথে মুখেরও ক্ষতি করে।

এ বিষয়ে বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমইউ) অর্থোডন্টিস্ট বিভাগের আবাসিক সার্জন ডা. ফারিয়া তাবাসসুম তন্বী।

অনেক সময় দেখা যায়, গর্ভকালীন সময় ঘনঘন এক্স-রে করা হয়। এক্স-রের প্রভাব গর্ভের সন্তানের ওপর পড়ে। মায়ের ওষুধ সেবনের প্রভাবে এমন শিশু আমাদের কাছে আসে, যখন তাদের দাঁতে অস্ত্রোপচার পর্যন্ত করতে হয়।

শিশু জন্মের পর ছয় মাস বয়সে প্রথম দাঁত আসে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এ সময় কম-বেশি হতে পারে। সন্তানের প্রথম দাঁত ওঠা প্রত্যেক মা-বাবার জন্য অনেক আনন্দের। শিশুকে ফিডারে দুধ খাওয়ালে ফিল্ডারের নিপলের চাপে তার মাড়ি উঁচু হয়ে যায়। অনেক সময় শিশুরা মুখে আঙুল দিয়ে থাকে। এতে দাঁত উঁচু-নিচু হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। মুখে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হতে পারে আঙুল ও ফিডার ব্যবহারে।

এজন্য দুধ খাওয়ানোর পরপরই বাচ্চার মুখটা পরিষ্কার করে দিতে হবে। একটি আঙুলে পরিষ্কার সুতি কাপড় নিয়ে মুখ পরিষ্কার করে দিতে হবে। ফিডারের পরিবর্তে শিশুদের চামচ দিয়ে দুধ খাওয়ানো বেশি ভালো। এখন ভালো মানের ফিঙ্গার ব্রাশ পাওয়া যায়। এগুলো দিয়েও শিশুর মুখ ও দাঁত পরিষ্কার করা যেতে পারে।

শিশুরা ব্রাশ করার ক্ষেত্রে পেস্ট ব্যবহার করতে পারবে। তবে তা কম নিতে হবে। শিশুদের জন্য আলাদা টুথপেস্ট বাজারে রয়েছে। কখনো বড়দের টুথপেস্ট দিয়ে শিশুদের দাঁত ব্রাশ করানো যাবে না।

শিশুদের দুধ দাঁত পড়ে স্থায়ী দাঁত ওঠে। অনেক ক্ষেত্রে শিশুদের দুধ দাঁত কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত (ক্ষয়) হলে ফেলে দিতে বলেন অভিভাবকরা। এটি করা যাবে না। প্রত্যেকটি দাঁত ওঠার এবং পড়ে যাওয়ার নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। তার আগে দুধ দাঁত ফেলা হলে, স্থায়ী দাঁত উঠলে আঁকাবাঁকা হবে। বরং দাঁত ক্ষয় হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং ফিলিং করে দিতে হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com