বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: রাজধানীর বাড্ডা থানার নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তারের পর সাবেক ভূমি উপমন্ত্রী ও বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুকে আদালতে হাজির করা হয়েছিল। সেখানে আদালতের কাছে নিজেকে অসুস্থ দাবি করে জামিন চেয়েছেন বিএনপির এই সাংগঠনিক সম্পাদক।
তিনি বলেন, ‘চিকিৎসক বলেছেন, আমি আর চার বছর বাঁচবো। তার মধ্যে এক বছর চলে গেছে। আমাকে চিকিৎসা করার জন্য জামিন দেন।’
আদালতে হাজির করার পর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের উপ-পরিদর্শক মো. রিপন উদ্দিন তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। অন্যদিকে আসামিপক্ষ জামিন চেয়ে আবেদন করে। বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আলী হায়দারের আদালতে শুনানি শুরু হয়।
এ সময় আসামি দুলু নিজে কথা বলতে চান। বিচারক অনুমতি দিলে তিনি বলেন, ‘এক মাস পরপর আমার কেমোথেরাপি দিতে হয়। আমেরিকা থেকে ওষুধ না আসায় গত ৩ অক্টোবর দিতে পারিনি। এখন মেডিসিন এসেছে।
কেমোথেরাপি দিতে অনেক টাকা লাগে; কিন্তু ম্যানেজ করতে পারছিলাম না। অনেক কষ্ট করে টাকা ম্যানেজ করেছি। চিকিৎসক বলেছেন, আমি আর চার বছর বাঁচব। তার মধ্যে এক বছর চলে গেছে। আমাকে চিকিৎসা করার জন্য জামিন দেন।