1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০১:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
বিগত সরকার শুধু অবৈধ সরকার নয় মাদকেরও সরকার ছিলো: এ্যানি চৌধুরী ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্তদের নিয়োগ করা হবে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বীরগঞ্জে স্বামীকে তালাক দেওয়ায় নারীকে হত্যার চেষ্টায় আটক-১ ডিসিসিআইতে “স্বাস্থ্য খাতে বিদেশমুখিতা কমাতে দেশীয় সক্ষমতা বৃদ্ধি” বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হামদর্দ ও বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি কেউ গায়ে পড়লে জবাবের প্রস্তুতি রাখতে হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আওয়ামী লীগের সঙ্গে গণতন্ত্র কখনোই যায় না: মির্জা ফখরুল ফার্মগেটের মানসী প্লাজার আগুন নিয়ন্ত্রণে পুষ্টি ‘ভার্সেস অব লাইট’ হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা ডিসেম্বরে কুয়াকাটাসহ বরিশাল বিভাগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান, প্লাস্টিক বর্জ্য অপসারণ ও সচেতনতা মূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন

২০২৩ সাল সাইবার হামলা , ড্রোণ হামলা্ ও সাইবার হত্যা বা গুপ্ত হত্যা করতে প্রস্তুত — আফরোজা সুলতানা ।

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ৬ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ২৪৮ বার দেখা হয়েছে

আধুনিক বিশ্বের সভ্যতা বিকৃত মস্তিস্কের ধ্বংসাত্মক প্রয়োগ ও প্রসারের কারণে সাইবার হামলা , ড্রোণ হামলা্ , সাইবার হত্যা ও গুপ্ত হত্যা করতে প্রস্তুত রয়েছে প্রতি মুহূর্তে এবং তা মহামারী আকার ধারণ করবে আগামীতে । আমরা তার পূর্বাভাস পাচ্ছি ২০২৩ সালের শুরু থেকেই । আসুন দেখি মানুষের ব্রেইন কোথায় কোথায় ব্যাবহার হচ্ছে ? কারা কারা ব্যাবহার করছে ? আর কি কি কারণে মানব ব্রেইন অসুস্থ হচ্ছে ও সাইবার অ্যাটাক করছে এবং সাইবার অ্যাটাক বৃদ্ধি পাচ্ছে ? ——- মানুষের মানুষের মস্তিষ্কের মূলে কোন সফটওয়্যার প্রয়োগ করা হলে মস্তিষ্ক থেকে প্রকৃত তথ্য বের করা সম্ভব। কারন ব্রেইনের উপরে টর্চার সেল সফটওয়্যার এবং ট্র্যাফিক সেক্টর এর সফটওয়্যার সাথে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন সফটওয়্যার প্রয়োগ করার ফলে সকল ব্রেইনের কার্জ ক্ষমতা , সেন্স বৃদ্ধি , সেন্স তৈরি্ , সেন্স বিকৃতি , সেন্স দিয়ে পৃথিবীর সৃষ্টি থেকে শুরু পর্যন্ত সকল সত্য রহস্য , সকল সেন্স এর কার্জ ক্ষমতা , সেন্স বাড়ানো ও কমানো , সেন্স এর উপরে চাপ দিয়ে মানব দেহের অক্সিজেন বাড়ানো কমানো , সেন্স দিয়ে মৃত মানুষের সেন্স কে ডেকে নিয়ে আসা এবং মৃত মানুষের সেন্স দিয়ে ইতিহাস জানা সত্য ঘটনা বা সকল তথ্য জানা বা চিকিৎসা করা বা রোগ বা রুগী – অপরাধ ও অপরাধী – ব্যার্থতা ও সফলার সকল সত্য তথ্য সফলতার সাথে জানা সম্ভব হচ্ছে কি করে ?? এমন এমন সফটওয়্যার পৃথিবীতে আবিস্কার হয়েছে বাংলাদেশ বা সাউথ আফ্রিকা বসে শুধু সফটওয়্যার দিয়ে ১০ মিনিটের ভীতরে ড্রোন হামলা , মানুষের ব্রেইন এর সকল সেক্টর ধংশ করে ও মুখ দিয়ে রক্ত ক্ষরণ করে মেরে ফেলা সম্ভব ……… কোনো প্রকার যুদ্ধ হামলা বা প্রমান দলীল ছাড়া কিভাবে সম্ভব ??? কারা কারা করতেছে ? কিভাবে করতেছে ? কোন কোন দেশ এর সাথে জড়িত ? এসকল কাজ কি বে আইনি বা আইন সম্মত ? উত্তর জানার ও প্রকাশ করার জন্য আমার এই আজকের অনুসন্ধানী রিপোর্ট প্রকাশ ।

বর্তমান বিশ্বে মস্তিষ্ক খাওয়া অ্যামিবা ব্যাকটেরিয়া একটি মারাত্মক মহামারীর আকার ধারণ করছে । আর এই পূর্বাভাসের সম্ভবনা পাওয়া যাচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে । সম্পর্কে জানার মতো সবকিছু । এটি একটি খুব বিরল এবং সাধারণত মারাত্মক মস্তিষ্কের অসুস্থতার কারণ হতে পারে। ব্রেইন ইটিং অ্যামিবা ছড়িয়ে পড়ছে যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে।বার্ক ইভকুরান/আইস্টক 1, 2 এর চিত্র
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইদানীং ব্রেইন-ইটিং অ্যামিবা নিয়ে সমস্যায় পড়েছে। পরিস্থিতি দিন দিন খারাপ হচ্ছে, এবং কেউ সঠিকভাবে জানে না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, এটি প্রথমে উষ্ণ দক্ষিণের রাজ্যগুলিতে দেখা গিয়েছিল, তবে এখন বিশ্ব উষ্ণায়নের কারণে উত্তরের রাজ্যগুলিতে অ্যামিবা জুড়ে আসা সম্ভব। এখন, সংক্রামক অ্যামিবা সম্পর্কে সবকিছু শেখার সময় এসেছে:
অ্যামিবা কী?
অ্যামিবা, অ্যামিবয়েড নামেও পরিচিত, হল এক ধরনের কোষ বা এককোষী প্রাণী যা সিউডোপডকে প্রসারিত এবং প্রত্যাহার করে আকৃতি পরিবর্তন করতে পারে। অ্যামিবা ইউক্যারিওটিক প্রজাতির প্রতিটি প্রধান বংশে পাওয়া যায় এবং একটি একক শ্রেণিবিন্যাস বিভাগের অন্তর্গত নয়। অ্যামিবয়েড কোষগুলি প্রোটোজোয়া ছাড়াও ছত্রাক, শেওলা এবং স্তন্যপায়ী প্রাণীতে পাওয়া যায়। ঠিক আছে, এটি একটি জীববিজ্ঞান বই থেকে তথ্যের একটি অংশ; আরো আছে অ্যামিবার একটি প্রজাতি একটি অপরিবর্তনীয় মস্তিষ্কের সংক্রমণ ঘটায়: নেগেলেরিয়া ফাউলেরি।
Naegleria Fowleri, “মস্তিষ্ক খাওয়া অ্যামিবা” নামে পরিচিত, Naegleria গণের একটি প্রজাতি এবং একটি আকৃতি পরিবর্তনকারী
সাথে সম্পর্কিত তদন্ত করা হয়েছিল, তখন বিজ্ঞানীরা দেখতে পান যে জলের তাপমাত্রা সাধারণত 80 ডিগ্রি ফারেনহাইটের চেয়ে বেশি ছিল। অ্যামিবা, তবে, 80 ° ফারেনহাইটের চেয়ে ঠান্ডা জলে বেঁচে থাকতে সক্ষম হতে পারে।
দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন অনুসারে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নেগেলেরিয়া সাধারণত শুধুমাত্র দক্ষিণ রাজ্যে দেখা যায়, তবে সাম্প্রতিক বছরগুলিতে এটি উত্তর দিকে অগ্রসর হচ্ছে। ২০২১ সালের একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে অ্যামিবা দক্ষিণ রাজ্য থেকে মধ্য-পশ্চিমাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ছে যদিও সংক্রমণের হার পরিবর্তিত হয়নি। মিনেসোটা পর্যন্ত উত্তরে এটি আবিষ্কৃত হয়েছে। “ভবিষ্যতে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে, শীতল অঞ্চলে বসবাসকারী লোকেরাও উষ্ণ আবহাওয়ার সংস্পর্শে আসতে পারে এবং প্যাথোজেনের সংস্পর্শে আসার সম্ভাবনা বেশি হতে পারে,” বলেছেন ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া রিভারসাইডের পরিবেশগত প্রকৌশলী ইউন শেন ।
অসুস্থ ব্রেইন বা অসুস্থ শরীর দিয়ে সুস্থ পৃথিবী বা সুস্থ চিন্তা করা কখনোই সম্ভব না । বর্তমান পৃথিবীতে ৩৮% মানব মস্তিষ্ক সম্পূর্ণ অসুস্থ , হোক সে এই ধরনের ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া বা সাইবার আসক্তি বা মাদকের আসক্তি বা বিষাক্ত সেন্স এর টর্চার এর শিকার , বিষাক্ত খাবার ও ওষুধের শিকার বা বিদ্যুতের অনাকাঙ্ক্ষিত শার্ট সার্কেটের শিকার , দীর্ঘ দিনের অসুস্থটার শিকার , মানুষিক অসুস্থতার জন্য কিছু শব্দ কানে শোনা বা কিছু গল্প বা কিছু গান – কবিতা কিছু সেক্স ইমেজ আসক্তি বা সেক্স এ বাধ্য করা বা জোর করে পরাশুনা করাতে বা কাজ করাতে বাধ্য করা হলে …………… মানুষের মস্তিস্কে এই ধরণের রোগ সৃষ্টি হয় বা ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ায় আক্রান্ত হয় । কারণ মানব দেহটি অক্ষম ছিলো এই ধরনের কাজের বা আচরণের জন্য । কারণ বর্তমান পৃথিবীতে একটা সাইবার হামলা ও ড্রোণ হামলার ঈশারা ইঙ্গিত পাচ্ছি আমরা সচেতন ও অনুসন্ধানী দৃষ্টির কিছু সেন্সধারী সাংবাদিক । তাই মাঠে একটিভ থেকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চালাচ্ছি কি কারনে মানব মস্তিষ্ক বিকৃতি ঘটে , কাদের ঘটে ? কি কি কারণে ঘটে এবং তাদের কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ? কিভাবে সুস্থ করে সঠিক সুন্দরের পথে আনতে হবে ? কিভাবে ব্রেইন পৃথিবী ধংস করার জন্য নয় পৃথিবী গড়ার কাজে ব্যাবহার ও প্রয়োগ ঘটাতে হবে ? ।কারণ আক্রান্ত ব্যাক্তির ব্রেইন
ধ্বংসাত্মক কাজে ব্যাবহারে বেশী আগ্রহী । কারণ তাদের যন্ত্রণা প্রকাশ করার যায়গা নেই কোথাও ভালো কাজে বা কেউ তাদের চিন্তা বা কাজ পছন্দ করছে না বা সাহায্য করছেনা । শরীরের স্কিনের সামনের ক্ষত চিহ্ন যেমন দেখা যায় কিন্তু আক্রান্ত ব্রেইনের ব্যাকটেরিয়া কে বা ক্ষত চিহ্ন কে দেখা যায়না এবং এর কার্যকারিতা ও ধ্বংসাত্মক দিক দেখা যায়না ।
সাধারণত পশ্চিমা দেশগুলো মেধা ও ব্রেইন পাচারে অগ্রাসি ভুমিকা পালন করছে এবং এই পশ্চিমা দেশগুলোই এই সকল সাইবার হামলা , ক্ষতিকর ও ধ্বংসাত্মক সাইবার আক্রমণ করছে । বিশেষ করে যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ গুলো এই সকল সাইবার হামলা করে এবং সাথে অতি বেগুনি রশ্মি ও ব্রেইনে – রক্তে সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ভাইরাস প্রয়োগ করে , ড্রোণ হামলা , রকেট হামলা করে প্রতিহিংসার জবাব তাৎক্ষণিক দিতে প্রস্তুত সাইবার জগৎ বা তৃতীয় বিশ্ব ।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com