জানা গেছে,বগুড়া সদর নিশিন্দারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলামের সাথে নওদাপাড়া এলাকার বাসিন্দা রফিকুল ইসলামের স্ত্রী ০৩ সন্তানের জননী একই ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত (৭,৮,৯) নারী আসনের (সদস্য) মহিলা মেম্বার কল্পনা ইয়াসমিনের সাথে দীর্ঘ দিনের সখ্যতা গড়ে উঠে। সেই সুবাদে চেয়ারম্যান প্রতিনিয়ত মহিলা মেম্বারের বাড়িতে যাতায়াত করতো।
গত ০৫ই ফেব্রুয়ারী-২৩ইং তারিখ বিকাল বেলা শহিদুল চেয়ারম্যান কল্পনা মেম্বারকে নিয়ে পরকীয়ার টানে উধাও হয়ে যায়। খোঁজা-খুজির এক পর্যায়ে রফিকুল জানতে পারেন,শহিদুল চেয়ারম্যান তার স্ত্রী মহিলা মেম্বার কল্পনা ইয়াসমিনকে নিয়ে পালিয়ে বিয়ে করেছে।
রফিকুল ইসলাম আরো জানায়, তিনি বগুড়া বিসিএল প্রাইভেট কোম্পানিতে সুপারভিশন অফিসার পদে চাকরি করেন।
গত ০৯ই মার্চ-২০০১ সালে ২৩ বছর পুর্বে কল্পনা ইয়াসমিনের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তিনি। তার স্ত্রী কল্পনা ইয়াসমিন নিশিন্দারা ইউনিয়ন পরিষদের মহিলা মেম্বার ৩ সন্তানের জননী ১ম সন্তান এইচএসসি ১ম বর্ষের ছাত্র ২য় সন্তান ৮ম শ্রেনী ৩য় সন্তান কেজিতে পড়ে।
রফিকুল জানায়,এবিষয়ে শহিদুল চেয়ারম্যানের কাছে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন,কল্পনা ইয়াসমিনকে বিয়ে করেছি।
অন্যত্র বাসা ভাড়া নিয়ে দিয়েছি এবং এবিষয় নিয়ে কোন বাড়াবাড়ি করতে বারণ করেন তিনি। এবিষয়ে মামলার প্রস্তুতি নিয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এবিষয়ে নিশিন্দারা ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল চেয়ারম্যানের মুঠোফোনে বারবার কল করলেও তিনি রিসিভ করেনি।
বগুড়া সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নুরে আলম সিদ্দিকী জানায়,এখনো কোন অভিযোগ পাই নাই। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ভাবে ব্যবস্থা নিবো ।