বুধবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন স্থানে আহত হয়ে তারা হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এদের মধ্যে কয়েকজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
হাসপাতাল ও ভুক্তভোগী সূত্রে জানা গেছে, কোরবানি দেওয়ার সময় ছুরিতে হাত-পা এমনকি কারও শরীরের বিভিন্ন অংশ কেটে গেছে। আবার অনেকেই কোরবানির সময় গরুর শিংয়ের আঘাত পেয়ে আহত হয়েছেন। তারাই প্রাথমিক চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে গিয়েছেন।
আহতদের অনেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এছাড়া আহত ৫-৭ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ধীমান দেবনাথ বলেন, অন্তত ৮০ জন জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিয়েছেন। তাদের কেউ কেউ গরু-মহিষ জবাই করতে গিয়ে শিংয়ের গুঁতো এবং লাথিতে আহত হয়েছেন। আবার অনেকে মাংস কাটতে গিয়ে আহত হয়েছেন। সবাইকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।